খুঁজুন
শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১ চৈত্র, ১৪৩১

বাহার এর নেতৃত্ব চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা দেহব্যবসা ও স্পা ব্যবসা অন্তরালে চলছে সব কিছু

ক্রাইম রিপোর্টার ঢাকা গুলশান বনানী
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১২:২১ পূর্বাহ্ণ
বাহার এর নেতৃত্ব চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা দেহব্যবসা ও স্পা ব্যবসা   অন্তরালে  চলছে সব কিছু

রাজধানীর গুলশান বনানীতে বাহার এর নেতৃত্ব চলছে রমরমা মাদক ব্যবসা দেহব্যবসা  স্পার অন্তরালে মাদক-পতিতা ব্যবসার রমরমা দৌরাত্ম্য চলছে।অভিজাত এলাকার বিভিন্ন আবাসিক ভবনে নিয়ম নীতি উপেক্ষা করে মানবপাচার চক্রের সক্রিয় সদস্যরা গড়ে তুলেছে স্পা নামীয় নিষিদ্ধ দেহব্যবসার উন্মুক্ত পয়সার খানা এই সব কিছু নেতৃত্ব দিচ্ছে বাহার ভাই নামে পরিচিত স্পাই ব্যবসাদার

পাপাচার অনাচারে লিপ্ত ব্যক্তিরা তাদের অর্থ আকাঙ্ক্ষা নিবারণে শুরু করেছে সমাজ বিরোধী নানা রকম কার্যকলাপের বেপরোয়া দৌরাত্ম্য।

বডি ম্যাসাজ শারীরিক প্রশান্তি ভোগের তকমায় পসরা গুলোতে চলে মাদক সেবন অবৈধ নারী সান্নিধ্যের লাগামহীন কর্মকাণ্ড।

পুলিশের নজর এড়িয়ে নিষ্ক্রিয় দেহব্যবসা নিয়ন্ত্রকরা মাথা চাড়া দিয়ে নানা কৌশলে তাদের আদি ব্যবসায় উজ্জীবিত হয়ে উঠেছে।

সক্রিয় তৎপরতায় গড়ে তুলেছে স্পা নামীয় অবৈধ দৈহিক কামবাসনা পূরণের খুপরি খানা।বাধা বিপত্তি ছাড়াই অবলীলায় চলছে তাদের অনৈতিক কর্মকান্ডের দেদাড় অসামাজিক নৈরাজ্য

পতিতা বৃত্তি ও মাদক ব্যবসাকে পুঁজি করে গড়ে ওঠা খুপরিগুলো লোক চোখের আড়ালে বসে নিয়ন্ত্রণ করছে আভিজাত্য বেশভূষা ধারণ করা মানবপাচার চক্রের কতিপয় সদস্যরা।

তাদের এহেন কর্মকান্ডের চটকদার ফাঁদে পড়ে অজান্তেই নানা রকম আনন্দ ফুর্তিরে ছলে যুবক-যুবতীরা জড়িয়ে পড়ছে অপ্রত্যাশিত যৌনচার আর মাদক সেবনের কর্মযজ্ঞে।

অনেক সময় এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত নারী কর্মী ও সেবা গ্রহিতাদের লোকলজ্জা সামাজিক আত্মসন্মান বাঁচাতে গিয়ে অকাল প্রাণহানির মতো ঘটনা ঘটছে। তারপরও মুখোশধারী নিয়ন্ত্রকদাতারা তাদের উদ্দেশ্য অনুযায়ী পূর্বের মতো স্বাভাবিক ভাবেই কার্যক্রম করে যাচ্ছে।

যে সমস্ত ঠিকানায় অদ্যবধি অশ্লীল কর্মযঞ্জ চলমান রয়েছে তা হলো-গুলশান-২ নম্বর এলাকার বাড়ি নং -৩৩ রোড নং ৪৫ হোটেল এইচ এর (চতুর্থ তলা) অধরা থাই স্পা/বিউটি থাই স্পা মালিক রত্না আক্তার ও পতিতা যোগান দাতা মোস্তফা।

গুলশান -২ নং এলাকার ২৫/১/এ প্ল্যাটিনিয়াম মার্কেটের ৩য় তলায় ডায়মন্ড বিউটি এন্ড স্পা মালিক প্রিন্স আকাশ ওরফে নয়ন আকাশ, গুলশান -২ সড়ক নং ৪৭ বাড়ি নং -২৫ চতুর্থ তলায় হাসান ও পায়েল,গুলশান -১ এর বাড়ি নং ৯১/বি,রোড নং -২৪, রতনপুর ক্যাসেল এর (৩য় তলা)মালিক আবুল হোসেন শাওন ও লাকী।

বাড়ি নং:-২৩/বি,রোড নং ১০৪ ,মালিক লাকী নামে এক নারী, গুলশান:-১ রোড:-নং ১৩১,বাড়ি নং ৬০/বি, খুশবু রেষ্টুরেন্ট এর উপরে স্মার্ট বিউটি কেয়ার মালিক সুমনা ওরফে সুলতানা।

গুলশান:-১ রোড:-১৩০, বাড়ি নং ২৮ লিপ্ট এর -৪ ,মালিক লাবনী আক্তার ইভা,
বাড়ি নং ১৫ রোড নং ১৬/এ রিরা হোটেল এন্ড স্পা নিয়ন্ত্রক তানভীর।

বাড়ি নং-১৩/১ রোড নং ১২ বারিধারা গুলশান-২ এভেরা স্পা মালিক ডলি ও সিদ্দিকুর।
বনানী কবরস্থান ২৭ নং রোডের ৩৭ নং বাড়ির ৫ম তলায় বহু পরিচয়ধারী আবু শহীদ,রোড নং -২ বাড়ি নং -২৬ দ্বিতীয় তলায় রোজ স্পা মালিক জনি।

এদের এমন অসামাজিক কার্যকলাপ সংশ্লিষ্টরা দ্রুত নির্মূল বা নিয়ন্ত্রণ না করলে সামাজিক নিরাপত্তার চরম অবক্ষয় ঘটতে পারে বলে একজন সমাজ বিশ্লেষক আশংকা করছেন। তিনি আরো আশংকা করে বলেন এদের এমন উন্মুক্ত অশ্লীল উম্মাদনায় সবচেয়ে ঝুঁকিতে রয়েছে শারীরিক বিকাশ ঘটা উঠতি বয়সী তরণ-তরণীরা।

অসামাজিক কার্যক্রম মাদক ও অবাধ দেহব্যবসার প্রবণতা মুক্ত সমাজ আমাদের প্রত্যেকের কাম্য।বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন

মসজিদে ঢুকে ৩ ভাইকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: বুধবার, ১২ মার্চ, ২০২৫, ৬:৪৩ অপরাহ্ণ
   
মসজিদে ঢুকে ৩ ভাইকে হত্যার ঘটনায় প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

মাদারীপুরে মসজিদে ঢুকে তিন ভাইকে হত্যার ঘটনার প্রধান অভিযুক্ত হোসেন সরদারকে (৬০) গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। রাজধানী ঢাকার আশুলিয়া থানার চিত্রাশাইল থেকে মঙ্গলবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে গ্রেপ্তার করা হয়

বুধবার (১২ মার্চ) দুপুরে র‍্যাব-৮-এর হেডকোয়াটার্স বরিশালে সংবাদ সম্মেলন করে এই তথ্য জানান অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল নিস্তার আহমেদ।

তিনি জানান, চাঞ্চল্যকর ঘটনায় জড়িত অপরাধীদের দ্রুত আইনের আওতায় আনতে আমরা বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালিয়েছি। গ্রেপ্তারকৃত প্রধান আসামি হোসেন সরদার নিহত তিন ভাইয়ের আপন চাচা। বালু উত্তোলন নিয়ে তাদের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরেই বিরোধ চলে আসছিল।

কর্নেল আহমেদ বলেন, যারা নিহত হয়েছেন এবং হত্যায় যারা অভিযুক্ত তারা সবাই একসময়ে আওয়ামী লীগের সক্রিয় রাজনীতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন। বালু ব্যবসা ও বালু মহলার ইজারা নিয়ে বিরোধের সূত্র ধরে হোসেন সরদারের নেতৃত্বে ৮ মার্চ সকাল সাড়ে ৯টার দিকে ৮০/৯০ জনের দল নিয়ে চারটি বাড়িতে হামলা চালায়। প্রাণ বাঁচাতে ভিক্টিমরা বাড়ির সামনের মসজিদে আশ্রয় নিলে হোসেন সরদারের নেতৃত্বের সন্ত্রাসীরা মসজিদে ঢুকে সাইফুল সরদার, তার ভাই আতাউর সরদারকে কুপিয়ে ঘটনাস্থলেই হত্যা করে। এ ছাড়া তাদের চাচাতো ভাই পলাশ সরদারকে (১৮) গুরুতর জখম করলে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। হামলাকারীরা আরও পাঁচজনকে কুপিয়ে জখম করে এবং নিহতদেরসহ চারটি বাড়িতে আগুন দিয়ে লুটপাট করে।

অধিনায়ক বলেন, এই ঘটনায় মোট ৫৯ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে। র‍্যাব-৮-এর অধীনে মাদারীপুর ক্যাম্পের পৃথক অভিযানে সুমন সরদার (৩৩) নামে এজাহারভুক্ত আরেক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাকি আসামি গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

সাব রেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপন ও সদরের সাব রেজিস্ট্রার জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতি অভিযোগ পাওয়া গেছে এখানে একটাই সিস্টেম ঘুষ দিন আপনার কাজ বুঝে নিন ঘুষ ছাড়া কোন কাজ হয় না এই অফিসে

ক্রাইম রিপোর্টার আহমেদ ইমতিয়াজ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ১১ মার্চ, ২০২৫, ১০:৪৫ অপরাহ্ণ
   
চাঁপাইনবাবগঞ্জ  জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপন  ও সদরের  সাব রেজিস্ট্রার জহুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতি অভিযোগ পাওয়া গেছে এখানে একটাই সিস্টেম ঘুষ দিন আপনার কাজ বুঝে নিন ঘুষ ছাড়া কোন কাজ হয় না এই অফিসে

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদরের   সাব রেজিস্ট্রার মোঃ জহুরুল ইসলাম  ও জেলা রেজিস্ট্রার মোঃ  নাজির আহাম্মেদ  রিপন এর বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতি অভিযোগ পাওয়া গেছে

অভিনব ঘুষ দুর্নীতি আর রমরমা দলিল বাণিজ্যের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব রেজিস্ট্রার জহিরুল ইসলাম ও জেলা রেজিস্ট্রার মোঃ নাজির আহমেদ রিপন  । এখানে তাদের  কথায় শেষ কথা। জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপন  সাব রেজিস্ট্রার মোঃ জহুরুল ইসলাম এর   কাছে  থেকে মাসিক মোটা অংকের দক্ষিণা পেয়ে থাকেন
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে মোটা অংকের ঘুষ ছাড়া কোনো
কাজই হয়না। দলিল লেখক সমিতির কয়েকজন নেতা, দালাল সিন্ডিকেটের কতিপয় সদস্য ও তার কথিত সহকারীর মাধ্যমে প্রতিদিন সাব রেজিস্ট্রার জহুরুল ইসলাম   হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। সেই টাকার কিছু অংশ জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপন  ও, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও আইজিআর অফিসের নামে রেখে দিয়ে সমূদয় টাকা জহিরুল ইসলাম সন্ধ্যায় তুলে নেন নিজের ঝুলিতে।

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো জমিই রেজিস্ট্রি হয় না বলে ভূক্তভোগীদের অভিযোগ।৷ অপেক্ষাকৃত কম লেখাপড়া জানা মানুষকে “কাগজপত্রে সমস্যা আছে” এ কথা বলে দাবি করা হয় মোটা অংকের উৎকোচ। না দিলে জমি রেজিস্ট্রির ক্ষেত্র শুরু হয় নানান টালবাহানা। তার অফিসের ক্লার্ক থেকে শুরু করে সাব রেজিস্ট্রার অফিসের মোহরার, টিসি মোহরার ও সহকারীসহ সবাইকে ঘুষ দিতে সুকৌশলে বাধ্য করা হয়। সরকারি ‘ফি’ এর বাইরে কথিত সহকারীকে দিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়। ফ্রেশ জমিকে ডোবা, নালা, পতিত ও ধানী জমি বলে মোটা অংকের নজরানা নিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয় গোপন চুক্তিতে।
সবমিলে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির নিরাপদ আস্তানায় পরিণত হয়েছ চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব রেজিস্ট্রি অফিস। ভুক্তভোগীরা জানায়, বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার জহিরুল ইসলাম এই অফিসে যোগদান করেই অবৈধ উপায়ে দু’হাতে অর্থ উপার্জনে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।।
সূত্র জানায়, সাব রেজিস্ট্রার প্রতিমাসে ৫০ লাখ টাকা অবৈধ উপায়ে উপার্জন করেন।
নির্ভরযোগ্য  অনুসন্ধান সূত্রে ,জানা গেছে  সাব রেজিস্ট্রার জহিরুল  ইসলাম  কোন কোন দিন ৮/১০ লাখ টাকাও অবৈধ পথে উপার্জন করে থাকেন। এই টাকার ফিফটি পার্সেন্ট  জেলা রেজিস্ট্রার কে দিতে হয় এবং কিছু  অংশ দিয়ে সবাইকে ম্যানেজ করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, তিনি কাউকে পরোয়া করেন না। তিনি দাম্ভিকতার সুরে বলেন, তার বিরুদ্ধে কেউ কিছুই করতে  পারবেনা। কারণ তিনি সব জায়গাতেই সিস্টেম করে চলেন বলে জানিয়েছেন তার কথিত সহকারী। জমি রেজিস্ট্রেশনের কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকার পরও দলিলপ্রতি নির্ধারিত হারে সহকারীর মাধ্যমে সাব রেজিস্ট্রারকে মোটা অংকের ঘুষ দিতে হয়। হাতিয়ে নেয়া হয় নাস্তা খরচের নামে হাজার হাজার টাকা।

এ অফিসে দলিলপ্রতি নির্ধারিত হারে উৎকোচ দেয়াটা বৈধ বলেই মনে করছেন ভূক্তভোগীরা।
সচেতন এলাকাবাসীর দাবি, প্রতিদিন অফিস সময়ের পরে ঘুষ/উৎকোচের টাকা নিয়ে বাসায় যাওয়ার সময় দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযান পরিচালনা করলে সাব রেজিস্ট্রার ও তার কথিত সহকারীকে হাতেনাতে ঘুষের টাকাসহ আটক করা সম্ভব।
সচেতন মহলের অভিমত, দুর্নীতি দমন কমিশন গোপনে অভিযান পরিচালনা করলে অবশ্যই দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার ও জেলা রেজিস্ট্রার  এবং  কথিত সহকারীর কোটি কোটি টাকার বেপরোয়া দুর্নীতির চিত্র বেরিয়ে আসবে। তার অনৈতিক উৎকোচ গ্রহণের কারণে রেজিস্ট্রেশন বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হওয়ার পাশাপাশি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুণ্ন হচ্ছে।
সাব রেজিস্ট্রারের পক্ষে তার কথিত সহকারী জেলা রেজিস্ট্রার, আইজিআর অফিস ম্যানেজ করে এইসব বেপরোয়া কর্মকাণ্ড চালান।
এ ব্যাপারে আইন মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন ও আইজিআর মহোদয়ের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছে এলাকাবাসী বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের সাথে

যুক্তরাজ্যের উপকূলে তেল ট্যাঙ্কার-পণ্যবাহী জাহাজের সংঘর্ষ, হতাহত ৩০

ডিজিটাল নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: সোমবার, ১০ মার্চ, ২০২৫, ১০:৩১ অপরাহ্ণ
   
যুক্তরাজ্যের উপকূলে তেল ট্যাঙ্কার-পণ্যবাহী জাহাজের সংঘর্ষ, হতাহত ৩০

যুক্তরাজ্যের পূর্বাঞ্চলীয় উপকূলে তেল ট্যাঙ্কার এবং একটি পণ্যবাহী জাহাজের সংঘর্ষে উভয় জাহাজেই আগুন লেগে গেছে। ঘটনার পরপরই অভিযান চালিয়ে কমপক্ষে ৩২ জনকে হতহাত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়েছে

সোমবার (১০ মার্চ) ব্রিটিশ মেরিটাইম অ্যান্ড কোস্টগার্ড এজেন্সির একজন মুখপাত্র জানিয়েছেন, পূর্ব ইয়র্কশায়ার কাউন্টির উপকূলে এই দুর্ঘটনা ঘটেছে।

ব্রিটিশ মিডিয়ায় ঘটনাস্থলের ফুটেজে কালো ধোঁয়া এবং আগুনের বিশাল কুণ্ডলী উঠতে দেখা যাচ্ছে। গ্রিমসবি ইস্ট বন্দরের প্রধান নির্বাহী মার্টিন বয়ার্স বলেন, কমপক্ষে ৩২ জন হতাহতকে তীরে আনা হয়েছে। তবে তাদের অবস্থা তাৎক্ষণিকভাবে স্পষ্ট নয়।

জরুরি প্রতিক্রিয়া নিয়ে কাজ করা রয়্যাল ন্যাশনাল লাইফবোট ইনস্টিটিউশন জানিয়েছে, অনেক লোক জাহাজ থেকে বেড়িয়ে গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে। উপকূলরক্ষী বাহিনীর পাশাপাশি ঘটনাস্থলে তিনটি লাইফবোট অনুসন্ধান ও উদ্ধারকাজে কাজ করছে।

সুইডিশ ট্যাঙ্কার কোম্পানি স্টেনা বাল্ক নিশ্চিত করেছে, দুর্ঘটনায় জড়িত তেল ট্যাঙ্কারটির মালিকানা তাদের। এটি যুক্তরাষ্ট্র-ভিত্তিক একটি সামুদ্রিক কোম্পানি পরিচালনা করে আসছে।