খুঁজুন
বুধবার, ৩০ এপ্রিল, ২০২৫, ১৭ বৈশাখ, ১৪৩২

বন বিভাগের অপরিমেয় উদাসীনতা ও ঘুষ বাণিজ্যের শেষ নেই

ক্রাইম রিপোর্টার চট্টগ্রাম
প্রকাশিত: সোমবার, ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ৭:৩৪ অপরাহ্ণ
বন বিভাগের অপরিমেয় উদাসীনতা ও ঘুষ বাণিজ্যের শেষ নেই

চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে উপ বন সংরক্ষক  বিভাগীয়  বন কমকর্তা চট্টগ্রাম  উত্তর বন বিভাগপ   দায়িত্বে আছেন এসএম কায়চার এবং সহকারী বন সংরক্ষক  করেরহাট ও নারায়ণ হাট চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে দায়িত্বে আছেন মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ  ও সহকারী বন সংরক্ষক  সদর চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগে দায়িত্ব আছেন  মোঃ জয়নাল আবেদীন  ও সহকারী বন সংরক্ষক   রেঞ্জ কর্মকর্তা নারায়ণহাট রেঞ্জ দায়িত্বে আছেন খান  মোঃ আবরারুর রহমান  ও ফরেস্ট রেঞ্জার  রেঞ্জ  কর্মকর্তা শহর রেঞ্জ  চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগ দায়িত্ব আছেন  মোঃ বাচ্চু  মিয়া

এসব বন বিভাগের সফলতা ও ব্যর্থতার দায় দায়িত্ব সম্পূর্ণভাবে তাদের  উপরেই বর্তায়। বন বিভাগের মূল কাজ বন-বাগান সৃজন, বন রক্ষা। কিন্তু এই বন বিভাগে  বিরুদ্ধে প্রতিটি স্তরে অনিয়ম-দুর্নীতি, বদলি বাণিজ্য, কাঠ পাচার, পাচারকৃত কাঠ উদ্ধারে চরম অবহেলা ও ব্যর্থতার অভিযোগের শেষ নেই এই সেক্টরে

 

এতে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রামে  উত্তর  বনাঞ্চল আজ হুমকির সম্মুখীন, শুধু কাঠ আর কাঠ পাচার হচ্ছে অবাধে, অবৈধ কাঠে সয়লাব চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্টগুলো। যে পয়েন্টগুলোতে প্রতি মাসে কয়েক কোটি টাকার কাঠ বাণিজ্য হয়ে থাকে।

কিন্তু—এই  সংরক্ষিত বনাঞ্চলের কাঠ নির্বিচারে কেটে চট্টগ্রাম হয়ে সারাদেশের বিভিন্ন জেলায় ট্রাক ও অন্যান্য যানবাহনে করে পাচার করা হচ্ছে  এইসব দেখভালের সর্বোচ্চ দায়িত্বরত  আছেন উপ বন সংরক্ষক  বিভাগীয় বন কমকর্তা এসএম  কায়চার  নিজেই। কিন্তু তিনি তার ওপর অর্পিত দায়িত্বের উদাসীনতা ও চোরাই কাঠ পাচারের সিংহভাগ কমিশন প্রাপ্তির কারণে সবকিছুতেই তিনি নিরব ভুমিকা পালন করে যাচ্ছেন বলে অভিযোগে এসেছে আমাদের অনুসন্ধানে

 সরেজমিনে দেখা যায়, চট্টগ্রাম উত্তর  বন বিভাগের  প্রতিদিন অবাধে পাচার হচ্ছে কোটি কোটি টাকার কাঠ। অসাধু  বন কর্মকর্তা-কর্মচারী ও কাঠ চোর সিন্ডিকেটের যোগসাজশে দিনরাত পাচার হয় এসব কাঠ। কাঠ পাচারে দৈনিক অবৈধ লেনদেন প্রায় লাখ টাকা। এভাবে প্রতিমাসে অন্তত ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে বন কমকর্তারা

অভিযোগ উঠেছে, মাসিক মাসোহারায় নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করছেন চট্টগ্রাম উত্তর  বন বিভাগের সহকারী বন সংরক্ষক মোহাম্মদ হারুন অর রশিদ   অন্যান্য উর্ধতন কর্মকর্তারা।

স্থানীয়রা জানান,  অনিয়ম ও দূর্নীতির মাধ্যমে সহজেই হাতিয়ে নিচ্ছেন কোটি কোটি টাকা।

তথ্য সূত্র জানা যায়–চট্টগ্রাম সিটি এলাকায় বেশ কয়েকটি চোরা পয়েন্ট রয়েছে, যেসব পয়েন্টে অবৈধ কাঠে সয়লাব থাকে সারাক্ষণ। প্রতিরাত এসব পয়েন্টে পার্বত্য অঞ্চলের  বিভিন্ন স্থান হতে কাঠ ভর্তি ট্রাক আনলোড করা হয়। এসব কাঠের সঠিক কোন বৈধ কাগজ পত্র থাকে না  অবৈধ কাঠগুলি যেখানে ট্রাকে আনলোড করা হয় সেখানকার সংশ্লিষ্ট বন কর্মকর্তাকে গাড়ী প্রতি ২০ হাজার টাকা ঘুষ দেওয়া হয়। আর সড়কে যেসব স্থানে ফরেস্ট চেক ষ্টেশন শুল্ক   রয়েছে সেসব ফরেস্ট চেক স্টেশনে গাড়ীপ্রতি ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা পর্যন্ত ঘুষ নিয়ে থাকেন বন কমকর্তারা  চট্টগ্রাম শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে ট্রাক হতে কাঠ আনলোড করা হয়।

 

 

কাঠ ভর্তি খোলা ট্রাক চট্টগ্রাম শহরে প্রবেশ করার পূর্বেই চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগের অধীন দায়িত্ব    রেঞ্জের রেঞ্জ  কর্মকর্তা  কে রাতেই প্রতি ট্রাক কাঠের জন্য ৭ থেকে ১০ হাজার টাকা দিতে হয়। যদি কাঠ ভর্তি ট্রাক ত্রিপল দিয়ে ঢাকা থাকে অথবা কাভার্ড ভ্যান হয় সেক্ষেত্রে প্রতি ট্রাক বা কাভার্ড ভ্যানের জন্য দিতে হয় ২০ হাজার থেকে ২৫ হাজার টাকা।

 

এই টাকার ভাগ কমিশন হিসেবে  উপ বন সংরক্ষক  বিভাগীয় বন কর্মকর্তা   এসএম কায়চার  এবং চট্টগ্রাম বন সার্কেলের সহকারী  বন সংরক্ষক পর্যন্ত পৌছায়। শুধু মাত্র ট্রাক বা কাভারভ্যানেই নয়, প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে সকাল পর্যন্ত প্রায় শত-শত খোলা জীপ ও পিকআপে অবৈধ গোল কাঠ, রদ্দা, চিরাই সেগুন, গামারী, গর্জন, চাপালিশ, চাম্পাফুল, গোদা, বৈলাম ইত্যাদি মূল্যবান কাঠ এসব পয়েন্টে এসে ‘আনলোড’ হয় অনুসন্ধানে  আরও জানা যায়

পয়েন্টগুলো হলো- চট্টগ্রাম শহরে ঢোঁকার পথে অক্সিজেনের এলাকার বিভিন্ন স’মিল। এসব স’মিলের কোন বৈধ লাইসেন্স নেই। এছাড়া চট্টগ্রাম শহরের হালিশহর এক্সেস রোডের মোখছেদুর রহমান (কাজল) সওদাগরের স’মিল। হাজী সুফিয়ানের স’মিল, বজল সওদাগরের স’মিল এবং পতেঙ্গা থানার অন্তর্গত কাঠগড় এলাকায় আব্দুল কাদেরের স’মিল। হালিশহরের সবুজ বাগের বিভিন্ন স’মিল, ফিরিঙ্গি বাজার চেয়ারম্যান ঘাটা রোডের জনতা স’মিল, বাংলাদেশ স’মিল।

এদিকে—কাপ্তাই রাস্তার মাথা হতে কালুরঘাট ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তার দুই পার্শ্বে কমপক্ষে ২০টি স’মিল রয়েছে। বহাদ্দরহাট হতে নতুন ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তার দুই পার্শ্বের অবৈধ কাঠের দোকান ও দোকানের গোডাউন সমূহ এবং স’মিল সমূহে প্রচুর অবৈধ মূল্যবান কাঠ অবৈধ ভাবে এসে জমা হয় এবং

অনিয়ম-দুর্নীতি ও কাঠ পাচারের বিষয়ে    চট্টগ্রাম বিভাগীয় বন  কর্মকর্তা   সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন কাঠ পাচার সিএফ করে না। জীবনে কোন দিন দুর্নীতি করেনি, এগুলো ডিএপো’রা কন্ট্রোল করে, আমার রোলস অব বিজনেস আমি জানি, আমাকে কেউ কোন দিন চা খাওয়াতে পারেনি। দুই নম্বরি ৫ নম্বরি সব -দক্ষিণ বন বিভাগের ডিএপো’রা করে। আপনি লিখতে পারেন, আমি হানড্রেড পার্সেন্ট না, আমি দুইশ পার্সেন্ট সৎ  বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

ঝড়-বৃষ্টিতে পথে ঘাটে

স্টাফ রিপোর্টার হাসান আহমেদ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৫০ অপরাহ্ণ
   
ঝড়-বৃষ্টিতে পথে ঘাটে

বৈশাখ মাসে কালবৈশাখী ঝড় আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বজ্রপাত হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাই কিছুটা সাবধানে থাকাই ভালো। এছাড়া মেঘ ডাকা, বিদ্যুৎ চমকানো, বাজ পড়ার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়, সেগুলো জেনে রাখা খুবই জরুরি। নাহলে যেকোনও মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে বিপদ।তাই আসুন জেনে নিই ঝড়-বৃষ্টিতে আটকা পড়লে নিজেকে নিরাপদ রাখতে যা করবেন –

১.নিরাপদে আশ্রয় গ্রহণ করুন
ঝড়-বৃষ্টির সময় রাস্তায় আটকা পড়লে ঘাবড়ে যাবেন না। ঝড়ের সময় অযথা দৌড়াদৌড়িও করবেন না। কিংবা দ্রুত বাড়ি ফেরার চেষ্টা করবেন না। প্রয়োজনে ঝড় থামা পর্যন্ত নিকটবর্তী কোনো নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন।

২. গাড়িতে থাকলে
বৃষ্টি বা ঝড়ের সময় গাড়ি চালানো একদমই উচিত নয়। বরং এ সময় রাস্তার পাশে নিরাপদ জায়গা দেখে গাড়ি থামিয়ে সেখানে আশ্রয় নিন। আর অবশ্যই গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখুন।

৩.বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে দূরে থাকুন
রাস্তায় যদি বৃষ্টির সময় কোনো খোলা তার বা রাস্তায় তার পড়ে থাকতে দেখেন তবে তার আশপাশে যাবেন না। কেননা সেই তার যদি পানির স্পর্শে থাকে তাহলে সেই পানি থেকেও সাবধান। সম্ভব হলে স্থানীয় প্রশাসনকে খবর দিন। আর এ সময় যদি রাস্তা পারাপার হতে হয় তাহলে অবশ্যই ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করবেন।

৪.গাছের নিচে দাঁড়াবেন না
ঝড়-বৃষ্টির সময় গাছ উপড়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই ঝড়ের সময় গাছের আশেপাশে না থাকাই ভালো। এছাড়া বড় গাছ বিদ্যুৎকে আকর্ষণ করে। ফলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ারও ঝুঁকি থাকে।

৫.ধাতব কাঠামোর ছাউনির নিচে আশ্রয় নয়
ঝড়-বৃষ্টির সময় ধাতব কাঠামোর ওপর বানানো কোনো ছাউনির নিচে আশ্রয় নেবেন না। কেননা ঝড়বৃষ্টির সময় এ ধরনের ধাতব কাঠামো বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।

৬.জলাশয়ে অবস্থান করবেন না
ঝড় বা বৃষ্টির সময় পুকুর, খাল, নদী বা জলাশয়ে অবস্থান করবেন না। কারণ, এসব জলাশয়ে বজ্রপাত হলে পুরো জলাশয়টি বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়ে।

৭.ভাঙা বা নির্মাণাধীন বাড়ি এড়িয়ে চলুন
ঝড়-বৃষ্টির সময় ভাঙা বা নির্মাণাধীন বাড়ির নিচে দাঁড়াবেন না। পুরনো দেয়ালের পাশে দাঁড়ানোও ঝুঁকিপূর্ণ। কেননা দেয়াল ভেঙে ঘটতে পারে অঘটন। কিংবা ঝড়ে নির্মাণাধীন বাড়ি থেকে কোনও ভারী বস্তু পড়তে পারে।

বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় ১৪৪ ধারা জারি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৪৫ অপরাহ্ণ
   
বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় ১৪৪ ধারা জারি

বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে শরীয়তপুরের নড়িয়া পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

রোববার (২০ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করে বিজ্ঞপ্তি দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বুলবুল।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্র জানায়, একই সময় একই স্থানে বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘‘নড়িয়া পৌর এলাকায় সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি আছে। সকাল থেকে পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির দুটি পক্ষই তাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালন করেনি।’’

চট্টগ্রামের সাবেক বন কমকর্তা খুসরু আমিন এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

ক্রাইম রিপোর্টার আলতাফ চট্টগ্রাম
প্রকাশিত: শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫, ২:৩৮ অপরাহ্ণ
   
চট্টগ্রামের সাবেক বন কমকর্তা খুসরু আমিন  এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অবশেষে চট্টগ্রাম সাবেক ফরেস্টার, স্টেশন কর্মকর্তা, ফৌজদারহাট বিট কাম চেক স্টেশন, কুমিরা রেঞ্জ, চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগ এ থাকাকালীন কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে   জনাব মোঃ খসরুল আমিন এর বিরুদ্ধে এমনটা আমাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে

বনের গাছ গিলে খাচ্ছেন ফরেস্টার খসরু আমিন   অবৈধভাবে গড়ে উঠা করাতকলগুলো। সহযোগিতা করছেন বন বিভাগের কিছু অসাধু বন কর্মকর্তা  কর্মচারীরা। এভাবে চলতে থাকলে উজাড় হয়ে যাবে সংরক্ষিত বন বাগান। বন বিভাগের অনুমোদন ছাড়াই চলছে এগুলো। এসব করাতকলে উজাড় হচ্ছে বনের গাছ। অন্যদিকে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, রেঞ্জ অফিস ও বিট অফিসের নাকের ডগায় মালিকরা করাতকল স্থাপন করে দিনরাত চোরাই কাঠ চেরাই করছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তা, বিট কর্মকর্তা ও ফরেস্ট গার্ডদের সহযোগিতায় দিনের পর দিন এসব করাতকল চালু রয়েছে। এসব করাতকল ও অতিরিক্ত গাছ চুরির কারণে প্রতিবছর সরকারের কোটি কোটি টাকার বাগান ধংস হয়ে যাচ্ছে। করাতকলের বিরুদ্ধে অভিযান না থাকায় অনুমোদনহীন এসব অবৈধ করাতকলের মাধ্যমে বেপরোয়াভাবে চলছে বৃক্ষ নিধন।

বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বন বিভাগের আইনে বনাঞ্চলের ১০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে করাতকল স্থাপন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও অবাধে চলছে এগুলো।

সংরক্ষিত সামাজিক বনায়নের ভিতর, বনঘেঁষে, এমনকি বন কর্মকর্তাদের কার্যালয়ের কাছেই স্থাপন করা হয়েছে অবৈধ করাতকল। সেখানে গাছ চোর ও কাঠ ব্যবসায়ীরা অবৈধভাবে চেরাচ্ছে বনের গাছ। ফলে উজাড় হচ্ছে বন। এতে সংকটে পড়ছে বন্যপ্রাণী।
এব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সাথে যোগাযোগ করা হলেও কেউ মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে