খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২

কক্সবাজার জেলা রেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

ক্রাইম রিপোর্টার মারুফ আহমেদ
প্রকাশিত: মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ, ২০২৫, ৭:৪৪ অপরাহ্ণ
কক্সবাজার  জেলা রেজিস্ট্রার অফিসে ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

জুলাই বিপ্লবের পর সারা দেশে ঘুষ, দুর্নীতি, অনিয়মের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি এবং সংস্কার কার্যক্রম চললেও একচুলও বদলায় নি কক্সবাজার  জেলা রেজিস্ট্রার  মোঃ রেজাউল করিম বকশী

আগের মতোই তিনি ঘুষ নীতিতে অটল আছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

এ নিয়ে দলিল লেখকরা বলেন, নতুন  ‘জেলা -রেজিস্ট্রার ভালো হননি। উল্টো বাড়িয়েছেন ঘুষের মাত্রা।’

সীমাহীন ঘুষ-দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে জেলা রেজিস্ট্রার মোঃ  রেজাউল করিম  বকশীর বিরুদ্ধে  তার দপ্তরে কর্মরত দলিল লেখক ও সেবাগ্রহীতাদের পক্ষ থেকে। এমনকি ঝাড়ুদারকে দিয়ে ঘুষের লেনদেন করানোর অভিযোগও আসে নানা মহল থেকে। এবং

জেলা -রেজিস্ট্রার মোঃ রেজাউল করিম  বকশী  ও তার দপ্তরের কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে

টাকা না দিলে ফাইল নড়ে না বলে অভিযোগ উঠেছে কক্সবাজার  জেলা  রেজিস্ট্রার কার্যালয় এ  সরাসরি ঘুষ নেয়ার অভিযোগ এখন ওপেন সিক্রেট।

এ দফতরে ঘুষ না দিলে ফাইল নড়ে না বলে অভিযোগ ভুক্তভোগীদের।
সীমাহীন ঘুষ দুর্নীতির অভিযোগ ওঠেছে।  খোদ ওই অফিসে কর্মরত দলিল লিখকরাই। তারা ঘুষ দুর্নীতির তথ্য তুলে ধরে জেলা রেজিস্ট্রার  অপসারণ দাবি  করেছে কক্সবাজার এলাকাবাসী
এবং  জেলা রেজিস্ট্রার মোঃ রেজাউল করিম  বকশীর বিরুদ্ধে  লাখ লাখ টাকার ঘুষ বাণিজ্য। আর তাতে হাঁপিয়ে উঠেছেন দলিল লেখক সহ জমির ক্রেতা বিক্রেতারা। ঘুষ না দিলে চালানো হয় নানা রকম হয়রানি। কখনো কখনো জমি রেজিস্ট্রি না করে ফিরিয়ে দেয়া হয় দলিলের কাগজপত্র।

দুর্নীতিতে সিদ্ধহস্ত নিবন্ধন অধিদপ্তরের অনেক সাব-রেজিস্ট্রার। ভূমি হস্তান্তরের দলিল নিবন্ধনে ঘুষ গ্রহণ, অর্থ আত্মসাৎ, জালিয়াতিসহ বিভিন্ন অপকর্মে জড়িত  জেলা -রেজিস্ট্রার। মোঃ রেজাউল করিম  বকশী

সেবাগ্রহীতাকে জিম্মি করে অবৈধভাবে অর্থ আদায়, জমির শ্রেণি পরিবর্তন করে রাজস্ব ফাঁকি, নির্ধারিত ফির বাইরে অতিরিক্ত অর্থ আদায়সহ রয়েছে নানা অপকর্ম। চলছে দেশের প্রায় সব সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে। ঘুষ দুর্নীতি অভিযোগ

সংশ্লিষ্ট জেলা -রেজিস্ট্রার মোঃ রেজাউল করিম বকশী   বিরুদ্ধে আইন মন্ত্রণালয়কে  ব্যবস্থা নিতে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করা হবে । আবার দুর্নীতি দমন কমিশনও (দুদক) ঘুষ, ক্ষমতার অপব্যবহার ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে জেলা -রেজিস্ট্রার এর   বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদক সঠিক ভাবে তদন্ত করলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে

। এ বছর অন্তত ২৫ জনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে মন্ত্রণালয় ও দুদক। এর মধ্যে মন্ত্রণালয় ১৫ জনের বিরুদ্ধে সাময়িক বরখাস্তসহ বিভাগীয় ব্যবস্থা এবং দুদক ১০ জনের বিরুদ্ধে মামলা ও চার্জশিট দিয়েছে। তবে দুদকের মামলা ও চার্জশিটভুক্ত সাব-রেজিস্ট্রারদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি মন্ত্রণালয়। এ ব্যাপারে নিবন্ধন অধিদপ্তর জানিয়েছে, আদালতে চূড়ান্তভাবে অভিযুক্ত বা সাজা না হওয়া পর্যন্ত কোনো বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

 

ঝড়-বৃষ্টিতে পথে ঘাটে

স্টাফ রিপোর্টার হাসান আহমেদ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৫০ অপরাহ্ণ
   
ঝড়-বৃষ্টিতে পথে ঘাটে

বৈশাখ মাসে কালবৈশাখী ঝড় আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বজ্রপাত হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাই কিছুটা সাবধানে থাকাই ভালো। এছাড়া মেঘ ডাকা, বিদ্যুৎ চমকানো, বাজ পড়ার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়, সেগুলো জেনে রাখা খুবই জরুরি। নাহলে যেকোনও মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে বিপদ।তাই আসুন জেনে নিই ঝড়-বৃষ্টিতে আটকা পড়লে নিজেকে নিরাপদ রাখতে যা করবেন –

১.নিরাপদে আশ্রয় গ্রহণ করুন
ঝড়-বৃষ্টির সময় রাস্তায় আটকা পড়লে ঘাবড়ে যাবেন না। ঝড়ের সময় অযথা দৌড়াদৌড়িও করবেন না। কিংবা দ্রুত বাড়ি ফেরার চেষ্টা করবেন না। প্রয়োজনে ঝড় থামা পর্যন্ত নিকটবর্তী কোনো নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন।

২. গাড়িতে থাকলে
বৃষ্টি বা ঝড়ের সময় গাড়ি চালানো একদমই উচিত নয়। বরং এ সময় রাস্তার পাশে নিরাপদ জায়গা দেখে গাড়ি থামিয়ে সেখানে আশ্রয় নিন। আর অবশ্যই গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখুন।

৩.বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে দূরে থাকুন
রাস্তায় যদি বৃষ্টির সময় কোনো খোলা তার বা রাস্তায় তার পড়ে থাকতে দেখেন তবে তার আশপাশে যাবেন না। কেননা সেই তার যদি পানির স্পর্শে থাকে তাহলে সেই পানি থেকেও সাবধান। সম্ভব হলে স্থানীয় প্রশাসনকে খবর দিন। আর এ সময় যদি রাস্তা পারাপার হতে হয় তাহলে অবশ্যই ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করবেন।

৪.গাছের নিচে দাঁড়াবেন না
ঝড়-বৃষ্টির সময় গাছ উপড়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই ঝড়ের সময় গাছের আশেপাশে না থাকাই ভালো। এছাড়া বড় গাছ বিদ্যুৎকে আকর্ষণ করে। ফলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ারও ঝুঁকি থাকে।

৫.ধাতব কাঠামোর ছাউনির নিচে আশ্রয় নয়
ঝড়-বৃষ্টির সময় ধাতব কাঠামোর ওপর বানানো কোনো ছাউনির নিচে আশ্রয় নেবেন না। কেননা ঝড়বৃষ্টির সময় এ ধরনের ধাতব কাঠামো বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।

৬.জলাশয়ে অবস্থান করবেন না
ঝড় বা বৃষ্টির সময় পুকুর, খাল, নদী বা জলাশয়ে অবস্থান করবেন না। কারণ, এসব জলাশয়ে বজ্রপাত হলে পুরো জলাশয়টি বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়ে।

৭.ভাঙা বা নির্মাণাধীন বাড়ি এড়িয়ে চলুন
ঝড়-বৃষ্টির সময় ভাঙা বা নির্মাণাধীন বাড়ির নিচে দাঁড়াবেন না। পুরনো দেয়ালের পাশে দাঁড়ানোও ঝুঁকিপূর্ণ। কেননা দেয়াল ভেঙে ঘটতে পারে অঘটন। কিংবা ঝড়ে নির্মাণাধীন বাড়ি থেকে কোনও ভারী বস্তু পড়তে পারে।

বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় ১৪৪ ধারা জারি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৪৫ অপরাহ্ণ
   
বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় ১৪৪ ধারা জারি

বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে শরীয়তপুরের নড়িয়া পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

রোববার (২০ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করে বিজ্ঞপ্তি দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বুলবুল।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্র জানায়, একই সময় একই স্থানে বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘‘নড়িয়া পৌর এলাকায় সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি আছে। সকাল থেকে পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির দুটি পক্ষই তাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালন করেনি।’’

চট্টগ্রামের সাবেক বন কমকর্তা খুসরু আমিন এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

ক্রাইম রিপোর্টার আলতাফ চট্টগ্রাম
প্রকাশিত: শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫, ২:৩৮ অপরাহ্ণ
   
চট্টগ্রামের সাবেক বন কমকর্তা খুসরু আমিন  এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অবশেষে চট্টগ্রাম সাবেক ফরেস্টার, স্টেশন কর্মকর্তা, ফৌজদারহাট বিট কাম চেক স্টেশন, কুমিরা রেঞ্জ, চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগ এ থাকাকালীন কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে   জনাব মোঃ খসরুল আমিন এর বিরুদ্ধে এমনটা আমাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে

বনের গাছ গিলে খাচ্ছেন ফরেস্টার খসরু আমিন   অবৈধভাবে গড়ে উঠা করাতকলগুলো। সহযোগিতা করছেন বন বিভাগের কিছু অসাধু বন কর্মকর্তা  কর্মচারীরা। এভাবে চলতে থাকলে উজাড় হয়ে যাবে সংরক্ষিত বন বাগান। বন বিভাগের অনুমোদন ছাড়াই চলছে এগুলো। এসব করাতকলে উজাড় হচ্ছে বনের গাছ। অন্যদিকে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, রেঞ্জ অফিস ও বিট অফিসের নাকের ডগায় মালিকরা করাতকল স্থাপন করে দিনরাত চোরাই কাঠ চেরাই করছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তা, বিট কর্মকর্তা ও ফরেস্ট গার্ডদের সহযোগিতায় দিনের পর দিন এসব করাতকল চালু রয়েছে। এসব করাতকল ও অতিরিক্ত গাছ চুরির কারণে প্রতিবছর সরকারের কোটি কোটি টাকার বাগান ধংস হয়ে যাচ্ছে। করাতকলের বিরুদ্ধে অভিযান না থাকায় অনুমোদনহীন এসব অবৈধ করাতকলের মাধ্যমে বেপরোয়াভাবে চলছে বৃক্ষ নিধন।

বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বন বিভাগের আইনে বনাঞ্চলের ১০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে করাতকল স্থাপন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও অবাধে চলছে এগুলো।

সংরক্ষিত সামাজিক বনায়নের ভিতর, বনঘেঁষে, এমনকি বন কর্মকর্তাদের কার্যালয়ের কাছেই স্থাপন করা হয়েছে অবৈধ করাতকল। সেখানে গাছ চোর ও কাঠ ব্যবসায়ীরা অবৈধভাবে চেরাচ্ছে বনের গাছ। ফলে উজাড় হচ্ছে বন। এতে সংকটে পড়ছে বন্যপ্রাণী।
এব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সাথে যোগাযোগ করা হলেও কেউ মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে