খুঁজুন
শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ১ চৈত্র, ১৪৩১

এবার বনবিভাগের রাঘব বোয়ালদের দুর্নীতির অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছে দুদক

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫, ১০:২৭ অপরাহ্ণ
এবার বনবিভাগের রাঘব বোয়ালদের দুর্নীতির অনুসন্ধানে মাঠে নেমেছে দুদক

গত ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানের পর বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আওয়ামী লীগ আমলের দুর্নীতিবাজদের সকল সেক্টর থেকে খুঁজে খুঁজে বের করে দুর্নীতির দায়ে শাস্তি দিচ্ছে ‍, সংস্কার করছে যাবতীয় মন্ত্রণালয় বাকি ছিল বন মন্ত্রণালয়ের রাঘব বোয়াল দুর্নীতিবাজদের দুর্নীতির খতিয়ান তদারকি, এবার বনবিভাগের প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী সহ ডজনখানেক বন কর্মকর্তাদের সীমাহীন দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ বাণিজ্যর অনুসন্ধান করতে মাঠে নেমেছে দুদক  চব্বিশ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশনের একটি দল বনভবনে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর অফিসে বন মন্ত্রণালয়ের বিভিন্ন সময়ে প্রকল্পের নথি পত্র ‌যাচাই-বাছাই করেন এবং দুর্নীতির প্রাথমিক আলামত পান, উল্লেখ্য প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের এবং বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ সুন্দরবন এবং সুন্দরবনের নানা প্রাণী ঘুষ বাণিজ ধ্বংসের ‍দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে গেছে ‍, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক বন বিভাগের একজন সিনিয়ার বন সংরক্ষক এই প্রতিবেদককে জানিয়েছেন প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর সাথে সুন্দরবনের নানামুখী দুর্নীতিতে যারা জড়িত রয়েছেন তারা হলেন পশ্চিম সুন্দরবনের  বিভাগীয় বন ‍কর্মকর্তা  এ জেড হাছানুর রহমান

 বিভাগীয় বন কর্মকর্তা কাজী নুরুল করিম সাবেক খুলনা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক হাসানুর রহমান সাবেক সাতক্ষীরা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক কে এম ইকবাল হাসান চৌধু রি সাবেক সরকারী বন সংরক্ষণ কে এম হাসান সাবেক কদমতলা স্টেশন কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান বর্তমান বন সংরক্ষক খুলনা অঞ্চল মিহির ‌কান্তি দে সাবেক প্রধান বন সংরক্ষক ইউনুস আলী সাবেক ও বর্তমান পশ্চিম বিভাগীয় বন  কর্মকর্তার টিয়ে ফজলুল হক সহ একাধিক দুর্নীতিবাজ বন কর্মকর্তারা জোট বেঁধে নিজের আখের গোছাতে সুন্দরবন সুন্দরবনের প্রাণীকুল ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে দিয়েছে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর সাথে।খুলনা বন সংরক্ষক মিহির কান্তি দে সহ উল্লেখিত দুর্নীতিবাজ বন কর্মকর্তাদের নামে বারবার অভিযোগ দেওয়া হয়েছে এদের দুর্নীতির খবর নিয়মিতভাবে প্রিন্ট মিডিয়ায় প্রকাশিত হয়েছে তারপরও প্রধান বনসংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী কোন পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি ‌। সুন্দরবনে বন ও প্রাণীদের জন্য৮৮  পুকুর খননের যে প্রকল্প দেওয়া হয়েছিল সেই প্রকল্পের ১০% টাকা ও ব্যয় হয়নি কারণ সব পুকুরগুলো আগে থেকে খনন করা ছিল এই বরাদ্দর টাকায় পুকুরগুলো শুধু পাহাড়গুলো সংস্কার করে যাবতীয় টাকা ছড়িয়ে সবাই ‌প্রধান বন সংরক্ষণ আমির হোসেন চৌধুরীর মাধ্যমে লুটপাট করেছে যাহা তদন্ত হলে প্রমাণ মিলবে, এছাড়া প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী নির্দেশে গত জুলাই ২০২৪ বিএল ছি নবায়নে সরকারি রাজস্ব রয়েছে 34 টাকা ৫০ পয়সা কিন্তু অসহায় বনজীবীদের কাছ থেকে নেওয়া হয়েছে ১০০০ থেকে ১৫০০ টাকা পর্যন্ত, এছাড়া সুন্দরবনে দুজন জেলে এক সপ্তাহের পাশে সরকারি রাজস্ব আসে ২৫০ থেকে ২৭০ টাকা সেখানে জেলেদের কাছ থেকে নেওয়া হচ্ছে

৭০০ টাকা থেকে ১২০০  টাকা পর্যন্ত, জুন মাস থাকে তিন মাস সুন্দরবনে মাছের প্রজনন মৌসুম সে কারণে এই তিন মাস সুন্দরবনে জেলেসহ পর্যটক পর্যন্ত প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে ‌। কিন্তু প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী উল্লেখিত দুর্নীতিবাজদের লেলিয়ে দিয়ে ওই তিন মাস প্রতি জেলেদের কাছ থেকে সপ্তাহে ২০০০ টাকা ঘুষ নিয়ে সুন্দর বনে অবাধে মাছ কাঁকড়া আহরণ করা হয়েছে,, বর্তমান প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী আওয়ামী লীগের আমলে নিজেকে আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান পরিচয় দিয়ে সুন্দরবন সহ বাংলাদেশের বন বিভাগে চালিয়েছে ব্যাপক দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ ‌বাণিজ্য,। আমির হোসেন চৌধুরী যেখন থেকে প্রধান বন সংরক্ষকের দায়িত্ব পালন করছে তখন থেকে মন্ত্রণালয় থেকে যত বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে বিভিন্ন প্রকল্পের নামে সব প্রকল্পের টাকা ১০% ও কাজ হয়নি উল্লেখিত কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় ভুয়া প্রকল্প দেখিয়ে সমুদয় টাকা উত্তোলন করে নিজের আখের গুছিয়েছে যার প্রমাণ তার ব্যক্তিগত একাউন্ট ও তার পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দ করলে এবং তার সম্পত্তি খবর নিলে সব অনিয়মের তথ্য বেরিয়ে আসবে,, সাংবাদিকরা সুন্দরবনের অনিয়ম দুর্নীতির খবর প্রকাশ করলে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী ও তার উল্লেখিত পালিত কর্মকর্তারা সাংবাদিকদের নামে মিথ্যা মামলা দেওয়ার হুমকি দেয়, এই সমস্ত দুর্নীতির কোন প্রতিকার প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী আমলে না নেওয়ায় এই  গণঅভ্যুত্থানের পর   খবর প্রকাশ
করে মাননীয় জলবায়ু পরিবেশ ও বন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ান হাসান মহোদয় কে অবহিত করলে উপদেষ্টা মহোদয়ের হস্তক্ষেপে সুন্দরবনের পশ্চিম বিভাগের বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এজেড হাছানুর রহমান
 আবু নাসের মোহাম্মদ মহসিন সাতক্ষীরা সহকারী বন সংরক্ষক কে এম ইকবাল হাসান কদমতলা স্টেশন কর্মকর্তা আসাদুজ্জামান খুলনা রেঞ্জের সহকারী বন সংরক্ষক হাসানুর রহমান সাতক্ষীরা রেঞ্জার সাবেক বন সংরক্ষক এ কে এম হাসান‌‍‍।সহ ডজনখানেক বন কর্মকর্তাদের কর্মস্থল থেকে অপসারণ করে অন্যতরে বদলি করা হয়েছে, এখন বর্তমান প্রধান বন সংরক্ষণ আমির হোসেন চৌধুরীকে চাকরি থেকে বাধ্যতামূলক অপসারণ করলে দুর্নীতি অনিয়ম ঘুষ ‍বাণিজ্যের তদন্ত কাজে সহজ হবে সেজন্য এক্ষুনি প্রয়োজন প্রধান বন সংরক্ষণ আমির হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া,, গত ২৪ ফেব্রুয়ারি দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের একটি দল প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয় বিভিন্ন প্রকল্পের অর্থ কিভাবে স্যার ‍করা হয়েছে কিভাবে লেনদেন করা হয়েছে তা খতিয়ে দেখা শুরু করেছেন শুধু একটি প্রকল্প দেখলে হবে না হাজার হাজার কোটি টাকার প্রকল্পের অর্থ লুটপাট হয়েছে যাহা তদন্ত করলেই ধরা খাবে আমির হোসেন চৌধুরী সহ উল্লেখিত রাঘব বোয়াল  ‌ বন ‌কর্মকর্তারা সে কারণে এই তদন্তের স্বার্থে আমির হোসেন চৌধুরী কে এক্ষুনি চাকরি থেকে অবসরে পাঠাতে হবে তাহলে তদন্ত কাজে সহজ হবে এদিকে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক আর একজন বনোপ্রহারি অভিযোগ করে বলেছেন সুন্দরবনের ঘুষের টাকা বস্তায় বস্তায় যায় প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর বাসায় ‌, তিনি আরো জানান একজন বিভাগীয় বন কর্মকর্তাকে বদলি হতে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী কে ৫ লক্ষ টাকা দিতে হয়। একজন সহকারী বন সংরক্ষক বদলি হতে আমির হোসেন চৌধুরীকে তিন
লক্ষ টাকা দিতে হয়। একজন ফরেস্ট রেঞ্জার অথবা স্টেশন কর্মকর্তা কে বদলি হতে আমির হোসেন চৌধুরীকে ২ লক্ষ টাকা দিতে হয়। একজন বন সংরক্ষণ কে বদলি হতে আমির হোসেন চৌধুরীকে সাত থেকে আট লক্ষ টাকা দিতে হয় ‌‍ একজন বন প্রহরী কে বদলি হতে আমির হোসেন চৌধুরীকে 70 থেকে 1 লাখ টাকা দিতে হয়, একজন বটম্যান কে বদলি হতে ৩০ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকা প্রধান বন সংরক্ষক আমিন হোসেন চৌধুরীকে দিতে হয়, এভাবেই এই দুর্নীতিবাজ আমির হোসেন চৌধুরী বানিয়েছে  আলিশান বাড়ি ব্যাংকে জমিয়েছে কোটি কোটি টাকা, তার কাছে বনবিভাগের বন রক্ষীদের দুর্নীতি ঘুষ বাণিজ্য অনিয়মের বিরুদ্ধে কেহ অভিযোগ করে এই পর্যন্ত কোন সুরাহা হয়নি কোন অভিযোগ আলোর মুখ দেখেনা আমির হোসেন চৌধুরী আওয়ামী লীগের আমলে যেখানেই গেছে পরিচয় দিয়েছে যে আমার দপ্তর একটি রাজনৈতিক দপ্তর আমি একজন আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তান যে যাই অভিযোগ করুক কারো কিছু করার নেই ‍,দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের অভিযানে সারা দেশের মানুষ বিভিন্ন প্রান্ত থেকে সাধুবাদ জানাচ্ছে সাথে সাথে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলা দিয়ে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য দাবি জানিয়েছে ‌। এ ব্যাপারে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর সাথে কথা হলে তিনি তার বিরুদ্ধে অভিযোগের বিষয় সম্পন্ন ও অস্বীকার যান তিনি বলেন আমাদের ডিপার্টমেন্টের কিছু অফিসার আছে তারা আমাকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এই সমস্ত অপপ্রচার করছে ‌। তার দপ্তরে দুদকের
অনুসন্ধানের বিষয় জানতে চাইলে তিনি বলেন কোন একটা প্রকল্পে অনিয়ম হয়েছে বলে ওনাদের কাছে খবর গেছে তাই ওনারা আমার অফিসে যাচাই-বাছাই করার জন্য এসেছিল যাচাই বাছাই করে কি পেয়েছে না পেয়েছে তা আমি বলতে পারব না‍। এ ব্যাপারে দুর্নীতি দমন কমিশন দুদকের নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক একজন পরিচালক এই প্রতিবেদককে জানান বন বিভাগের বিভিন্ন প্রকল্পের টাকা কাজ না করে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরীর হস্তক্ষেপে আত্মসাৎ করা হয়েছে এমন অভিযোগের ভিত্তিতে আমাদের তদন্ত কাজ অব্যাহত রয়েছে প্রথম দিনে তদন্তে কিছুটা অনিয়মের প্রমাণ মিলেছে পরবর্তীতে আমাদের লোক প্রধান বন সংরক্ষকের কার্যালয়ে বিভিন্ন প্রকল্পের অনিয়মের জন্য বারবার সেখানে যাওয়া পড়বে প্রধান বন সংরক্ষক আমির হোসেন চৌধুরী এই সমস্ত অভিযোগে কতটুকু জড়িত তাও তদন্তের মাধ্যমে যাচাই করা হচ্ছে তদন্তর সত্যতা মিললে মামলা সহ আইনক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে

কানাডায় পলাতক রাষ্ট্রদূত হারুনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫, ১২:০২ পূর্বাহ্ণ
   
কানাডায় পলাতক রাষ্ট্রদূত হারুনের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে সরকার

মরক্কোয় বাংলাদেশের সদ্যবিদায়ী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ হারুন আল রশিদের বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে সরকার। কানাডায় পালিয়ে গিয়ে, তিনি বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের বিরুদ্ধে ফেসবুকে যে পোস্ট করেছেন, তা গোপন উদ্দেশ্যের প্রতি ইঙ্গিত করে এবং বিদেশে সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে বলে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় মনে করছে শুক্রবার (১৪ মার্চ) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য প্রকাশ করে মন্ত্রণালয়।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, মরক্কোয় বাংলাদেশের সদ্যবিদায়ী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ হারুন আল রশিদকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় গত ১১ ডিসেম্বর দেশে ফিরে এসে দ্রুত মন্ত্রণালয়ে যোগ দেওয়ার নির্দেশ দেয়। তবে, তিনি ওই পদে বহাল থেকে ২৭ ফেব্রুয়ারি ২০২৫ তারিখে দায়িত্ব ছাড়েন।

বাংলাদেশে ফিরে আসার পরিবর্তে, তিনি নানা অজুহাতে তার যাত্রা বিলম্বিত করেন। মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতি ছাড়া, তিনি মরক্কোর রাবাত থেকে কানাডার অটোয়ায় চলে যান। ৬ মার্চ তিনি ঢাকা ফিরে আসবেন বলে নির্ধারিত ছিল, কিন্তু তিনি ফেরত আসেননি।

শুক্রবার তার ফেসবুক প্রোফাইলে একটি পোস্টে তিনি পূর্ববর্তী নিপীড়ক ফ্যাসিবাদী সরকারের প্রশংসা করেন এবং অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে ৫ আগস্ট পরবর্তী বাংলাদেশে পরিস্থিতি নৈরাজ্যের দিকে ধাবিত হচ্ছে এমন ভ্রান্ত চিত্র তুলে ধরার চেষ্টা করেন। পোস্টে হারুন আল রশিদ প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসসহ সরকারের গৃহীত বিভিন্ন উদ্যোগ ও প্রচেষ্টাকে অসম্মান করে বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন করার চেষ্টা করেছেন।

প্রধান উপদেষ্টার নেতৃত্বে বর্তমান পরিস্থিতি এবং বাস্তবতাকে বিকৃতভাবে উপস্থাপন করা এই ধরনের পোস্ট একেবারেই অগ্রহণযোগ্য এবং এর বিষয়বস্তু উদ্বেগজনক। এটি লেখকের গোপন উদ্দেশ্য বা অসৎ অভিপ্রায়কেও ইঙ্গিত করে।

বাংলাদেশে ফিরে আসার পরিবর্তে, কানাডায় গিয়ে ফেসবুকে লেখালেখি শুরু করে, তিনি নিজেকে ‘নির্যাতিত কূটনীতিক’, ‘নির্বাসিত ঔপন্যাসিক’ এবং ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ হিসেবে উল্লেখ করেন, যা বিদেশে সহানুভূতি অর্জনের উদ্দেশ্যে করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ইতোমধ্যেই তার ও তার পরিবারের পাসপোর্ট বাতিলের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে। মন্ত্রণালয় মোহাম্মদ হারুন আল রশিদের এসব কার্যকলাপের জন্য বিভাগীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।

মন্ত্রণালয় তার কোনো কর্মকর্তা বা কর্মচারীর এই ধরনের কর্মকাণ্ড সমর্থন করে না এবং ভবিষ্যতেও এ ধরনের কর্মকাণ্ডের জন্য কঠোর পদক্ষেপ নেওয়া হবে বলে বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে।

শিবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ   এর সাব রেজিস্ট্রার মোঃ তৌহিদুল ইসলাম রুবেল  ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ    সদর সাব রেজিস্ট্রার জহিরুল ইসলাম ও জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপনের বিরুদ্ধে  ঘুষ বাণিজ্য অভিযোগ  ও দুর্নীতিতে দিশেহারা ভোক্তভোগীগণ : দুদকের হস্তক্ষেপ কামনা  করেছেন এলাকাবাসী

ক্রাইম রিপোর্টার আহমেদ ইমতিয়াজ
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১১:৫১ অপরাহ্ণ
   
শিবগঞ্জ চাঁপাইনবাবগঞ্জ   এর সাব রেজিস্ট্রার মোঃ তৌহিদুল ইসলাম রুবেল  ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ    সদর সাব রেজিস্ট্রার জহিরুল ইসলাম ও জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপনের বিরুদ্ধে  ঘুষ বাণিজ্য অভিযোগ  ও দুর্নীতিতে দিশেহারা ভোক্তভোগীগণ : দুদকের হস্তক্ষেপ কামনা  করেছেন এলাকাবাসী

 চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব রেজিস্ট্রার জহিরুল ইসলাম ও শিবগঞ্জ  সাব রেজিস্ট্রার তৌহিদুল ইসলাম রুবেল ও চাঁপাইনবাবগঞ্জ  জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপনের   বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে ঘুষ বাণিজ্যের অভিযোগ দীর্ঘদিনের। তিনি দীর্ঘদিন ধরে সিন্ডিগেট তৈরি করে ঘুষ বাণিজ্য করে থাকেন এমনটিই জানা গেছে সংশ্লিষ্ট ক্রেতা-বিক্রেতার নিকট থেকে। জমির নিবন্ধন, নামজারি, জাল দলিলে জমি দখলসহ নানা ঘটনায় অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন জমির মালিকসহ ভুক্তভোগীরা।
ভুক্তভোগীরা বলছেন, আমরা কোনো দলিল রেজিস্ট্রির জন্য চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ  সাব রেজিস্ট্রার অফিসে গেলে হয়রানির শেষ থাকে না। দিতে হয় মোটা অঙ্কের ঘুষ। ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ হবে না বলে প্রকাশ্যে জানিয়ে দেন সাব-রেজিস্ট্রারসহ অফিসের কর্মকর্তা-কর্মচারীগণ। আমরা তাদের কাছে জিম্মি। প্রকাশ্যে টিপসহি প্রতি ঘুষ নিচ্ছেন ৩ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা পর্যন্ত। কোনো অদৃশ্য শক্তির বলে প্রকাশ্যে এভাবে ঘুষ নেন একজন পিয়ন, তা আমাদের কাছে বোধগম্য নয়। এ ব্যাপারে আইনী ব্যবস্থা গ্রহণ করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন তারা।
সাধারণ মানুষের ধারণা সরকারি অফিস মানেই হচ্ছে ঘুষ বা অবৈধ লেনদেনের কারবারের জায়গা। সরকারি কর্মকর্তা মানে হচ্ছে জনগণের সেবক, এমন বিষয়টিই আমরা জেনে আসছি। কিন্তু তাঁরা আসলে কতটা জনগণের সেবক, তা নিয়ে জনগণের মনেই সব সময় সন্দেহ কাজ করে। আর সংবাদমাধ্যমে সরকারি কর্মকর্তাদের দুর্নীতি নিয়ে প্রকাশিত খবরাখবর থেকেই আমরা বুঝতে পারি বাস্তবতা আসলে কী বলে। দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি নিয়েও বিগত সরকার ব্যর্থ হয়েছে। বরং কোনো কোনো জায়গায় ছাড় দিয়ে দুর্নীতিকে আরও প্রশ্রয় দেওয়া হয়েছে। এখন নতুন সরকার দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিয়েছে। প্রশ্ন হচ্ছে, তারা কি পারবে সরকারি অফিসগুলো দুর্নীতিমুক্ত করতে?
ঘুষ, চাঁদাবাজি বা অবৈধ লেনদেনের সব সময় বড় অভিযোগ ওঠে তহশিল অফিস ও সাবরেজিস্ট্রি অফিসগুলোকে কেন্দ্র করে। সাব-রেজিস্ট্রি অফিসগুলোতে জমির দলিলসহ সরকারি যেকোনো দলিল বা চুক্তিপত্র নিবন্ধন করা হয়। সরকারের রাজস্ব আদায়ের বড় উৎস এসব অফিস। কিন্তু অভিযোগ আছে, যত রাজস্ব এসব অফিস থেকে আদায় করা হয়, তার চেয়ে বহুগুণ অর্থ এখানে অবৈধভাবে লেনদেন হয়। এ নিয়ে সব সময় সংবাদমাধ্যমগুলো সরব থেকেছে। এরপরও দেশজুড়ে সাব-রেজিস্ট্রি অফিসগুলোতে দুর্নীতির দৌরাত্ম্য কমেনি। অনেকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলেও দিন শেষে পরিস্থিতি আগের জায়গায় গিয়েই ঠেকে।
অভিনব ঘুষ দুর্নীতি আর রমরমা দলিল বাণিজ্যের মাস্টারমাইন্ড হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব রেজিস্ট্রার জহিরুল ইসলাম। শিবগঞ্জ  সাব রেজিস্ট্রার তৌহিদুল ইসলাম  রুবেল ও জেলা রেজিস্ট্রার নাজির আহমেদ রিপন   এখানে তাদের  কথায় শেষ কথা। চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে মোটা অংকের ঘুষ ছাড়া কোনো কাজই হয় না। দলিল লেখক সমিতির কয়েকজন নেতা, দালাল সিন্ডিকেটের কতিপয় সদস্য ও তার কথিত সহকারীর মাধ্যমে প্রতিদিন সাব রেজিস্ট্রার হাতিয়ে নিচ্ছেন লক্ষ লক্ষ টাকা। সেই টাকার কিছু অংশ জেলা রেজিস্ট্রার, স্থানীয় রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দ ও আইজিআর অফিসের নামে রেখে দিয়ে সমুদয় টাকা জহিরুল ইসলাম সন্ধ্যায় তুলে নেন নিজের ঝুলিতে।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে ঘুষ ছাড়া কোনো জমিই রেজিস্ট্রি হয় না বলে ভূক্তভোগীদের অভিযোগ। অপেক্ষাকৃত কম লেখাপড়া জানা মানুষকে “কাগজপত্রে সমস্যা আছে” এ কথা বলে দাবি করা হয় মোটা অংকের উৎকোচ। না দিলে জমি রেজিস্ট্রির ক্ষেত্র শুরু হয় নানান টালবাহানা। তার অফিসের ক্লার্ক থেকে শুরু করে সাব রেজিস্ট্রার অফিসের মোহরার, টিসি মোহরার ও সহকারীসহ সবাইকে ঘুষ দিতে সুকৌশলে বাধ্য করা হয়। সরকারি ‘ফি’ এর বাইরে কথিত সহকারীকে দিয়ে ক্রেতা-বিক্রেতার কাছ থেকে অতিরিক্ত অর্থ আদায় করা হয়। ফ্রেশ জমিকে ডোবা, নালা, পতিত ও ধানী জমি বলে মোটা অংকের নজরানা নিয়ে রেজিস্ট্রি করা হয় গোপন চুক্তিতে।
সব মিলে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতির নিরাপদ আস্তানায় পরিণত হয়েছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ   সাব রেজিস্ট্রি অফিস। ভুক্তভোগীরা জানায়, বর্তমান সাব-রেজিস্ট্রার জহিরুল ইসলাম এই অফিসে যোগদান করেই অবৈধ উপায়ে দু’হাতে অর্থ উপার্জনে বেপরোয়া হয়ে উঠেছেন।
সূত্র জানায়, সাব রেজিস্ট্রার প্রতিমাসে ৫০ লাখ টাকা অবৈধ উপায়ে উপার্জন করেন। নির্ভরযোগ্য সূত্রে প্রকাশ, সাব রেজিস্ট্রার জহিরুল কোন কোন দিন ৮/১০ লাখ টাকাও অবৈধ পথে উপার্জন করে থাকেন। এই টাকার কিছু অংশ দিয়ে সবাইকে ম্যানেজ করা হয়। অভিযোগ রয়েছে, তিনি কাউকে পরোয়া করেন না। তিনি দাম্ভিকতার সুরে বলেন, তার বিরুদ্ধে কেউ কিছুই করতে পারবে না। কারণ তিনি সব জায়গাতেই সিস্টেম করে চলেন বলে জানিয়েছেন তার কথিত সহকারী। জমি রেজিস্ট্রেশনের কাগজপত্র ঠিকঠাক থাকার পরও দলিলপ্রতি নির্ধারিত হারে সহকারীর মাধ্যমে সাব রেজিস্ট্রারকে মোটা অংকের ঘুষ দিতে হয়। হাতিয়ে নেয়া হয় নাস্তা খরচের নামে হাজার হাজার টাকা।
এ অফিসে দলিলপ্রতি নির্ধারিত হারে উৎকোচ দেয়াটা বৈধ বলেই মনে করছেন ভূক্তভোগীরা।
সচেতন এলাকাবাসীর দাবি, প্রতিদিন অফিস সময়ের পরে ঘুষ/উৎকোচের টাকা নিয়ে বাসায় যাওয়ার সময় দুর্নীতি দমন কমিশন অভিযান পরিচালনা করলে সাব রেজিস্ট্রার ও তার কথিত সহকারীকে হাতেনাতে ঘুষের টাকাসহ আটক করা সম্ভব।
সচেতন মহলের অভিমত, দুর্নীতি দমন কমিশন গোপনে অভিযান পরিচালনা করলে অবশ্যই দুর্নীতিবাজ সাব রেজিস্ট্রার ও তার কথিত সহকারীর কোটি কোটি টাকার বেপরোয়া দুর্নীতির চিত্র বেরিয়ে আসবে। তার অনৈতিক উৎকোচ গ্রহণের কারণে রেজিস্ট্রেশন বিভাগের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হওয়ার পাশাপাশি অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের ভাবমূর্তিও ক্ষুন্ন হচ্ছে।
এ ব্যাপারে আইন মন্ত্রণালয়, দুর্নীতি দমন কমিশন ও আইজিআর মহোদয়ের কঠোর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন ভুক্তভোগীগণ।
অন্তর্র্বতীকালীন সরকারের কাছে আমাদের প্রত্যাশা থাকবে, সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে সব ধরণের অবৈধ লেনদেন বন্ধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এ ব্যাপারে স্থানীয় প্রশাসন ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ বা কর্মকর্তাকে যথাযথ জবাবদিহির আওতায় আনা হোক।   বিস্তারিত জানতে আমাদের সাথেই থাকুন; সারা বাংলাদেশের দুর্নীতিবাজদের মুখোশ উন্মোচন করতে আমরা আছি আপনাদের সাথে

মিয়ানমারে আরেকটি সেনা ঘাঁটি দখল করল বিদ্রোহীরা

বিশেষ প্রতিনিধি
প্রকাশিত: শুক্রবার, ১৪ মার্চ, ২০২৫, ১০:১৩ অপরাহ্ণ
   
মিয়ানমারে আরেকটি সেনা ঘাঁটি দখল করল বিদ্রোহীরা

মিয়ানমারের প্রাচীনতম জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠী কারেন ন্যাশনাল ইউনিয়নের সশস্ত্র শাখা কারেন ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (কেএনএলএ) এবং তাদের মিত্ররা জান্তা সেনাবাহিনীর একটি ঘাঁটি দখলে নিয়েছে।

স্থানীয় সংবাদমাধ্যম ইরাবতি জানিয়েছে, শুক্রবার (১৪ মার্চ) কারেন রাজ্যের হপা-আন জেলার থাইল্যান্ড সীমান্তের কাছে জান্তা সামরিক বাহিনীর ‘পুলুতু ঘাঁটি’ দখল করে নেয় কেএনএলএ।

কারেন সংবাদমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, প্রায় এক মাস ধরে লড়াইয়ের পর আজ ভোরে বিদ্রোহী বাহিনী ঘাঁটিটি দখল করতে সক্ষম হয়। সেখানে শাসকগোষ্ঠীর পদাতিক ব্যাটালিয়ন ৩১-এর সৈন্যরা অবস্থান করছিল।

কেএনএলএ ব্যাটালিয়নের একজন কমান্ডারের বরাত দিয়ে কারেন ইনফরমেশন সেন্টার (কেআইসি) জানিয়েছে, অভিযানের সময় দুই জান্তা সেনা নিহত এবং চার জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অনেকেই মোই নদী পার হয়ে থাইল্যান্ডে পালিয়ে গেছে।

কেএনএলএ কমান্ডার গণমাধ্যমকে জানিয়েছেন, এর আগের সংঘর্ষে কেএনএলএ স্নাইপাররা পুলুতু ঘাঁটির ছয় জন শাসক সৈন্যকে হত্যা করেছিল।

থাই মিডিয়া আউটলেট দ্য রিপোর্টার্সের মতে, শুক্রবারের প্রতিরোধ হামলা থেকে পালিয়ে আসা শাসক সৈন্যদের আটক করে থাই সেনাবাহিনী মানবিক সহায়তা প্রদান করছে।

থাই সেনাবাহিনী জানিয়েছে, নাগরিকদের সুরক্ষা এবং থাইল্যান্ডের সার্বভৌমত্বের যে কোনো লঙ্ঘন রোধে সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে।

গত ফেব্রুয়ারির গোড়ার দিকে কেএনএলএ এবং তার মিত্রদের প্রায় ১০০ জন সৈন্যের একটি বাহিনী মন রাজ্যের বেলিন টাউনশিপে জান্তার কৌশলগত মে পাল ঘাঁটি দখল করে। সেসময় একজন ব্যাটালিয়ন কমান্ডারসহ ২৯ জন সৈন্যকে বন্দী করা হয়। কেএনইউ জানিয়েছে, ঘাঁটির জন্য লড়াইয়ের সময় নিহত ২৯ জন শাসক বাহিনীর মধ্যে একজন মেজর এবং একজন ক্যাপ্টেন ছিলেন।

২০২১ সালে জান্তা সেনারা দেশব্যাপী শত শত শান্তিপূর্ণ অভ্যুত্থান-বিরোধী বিক্ষোভকারীকে হত্যা করার পর থেকে কারেন জাতিগত সশস্ত্র সংগঠনটি কয়েক হাজার শাসনবিরোধী নাগরিককে প্রশিক্ষণ দিয়ে সশস্ত্র করেছে।

বেসামরিক জাতীয় ঐক্য সরকারের সশস্ত্র শাখা পিপলস ডিফেন্স ফোর্সসহ বেশ কয়েকটি প্রতিরোধ গোষ্ঠীর পাশাপাশি কেএনইউ-এর সশস্ত্র শাখাগুলো কারেন ও মন রাজ্য, বাগো ও তানিনথারি অঞ্চলে, পাশাপাশি জান্তার প্রশাসনিক রাজধানী নেপিদোতে ড্রোন হামলার মাধ্যমে লড়াই করছে।

জান্তা কেএনইউ-অধিকৃত অঞ্চলে বেশিরভাগ বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে বোমা হামলা চালানোর জন্য ড্রোন এবং যুদ্ধবিমান ব্যবহার করছে। এর ফলে বেসামরিক হতাহতের ঘটনা ঘটছে।