খুঁজুন
মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল, ২০২৫, ১৬ বৈশাখ, ১৪৩২

ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত’ ইধিকা পাল

অনুসন্ধানী প্রতিবেদন সকাল বেলা
প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ২ জানুয়ারি, ২০২৫, ১:২৫ পূর্বাহ্ণ
ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত’ ইধিকা পাল

প্রথমবারের মতো ঢাকাই চলচ্চিত্রের শীর্ষনায়ক শাকিব খানের সঙ্গে ‘প্রিয়তমা’ সিনেমা করেই দারুণ জনপ্রিয়তা লাভ করেন ওপার বাংলার ছোট পর্দার অভিনেত্রী ইধিকা পাল। এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি তাকে। একের পর এক সিনেমায় কাজ করে চলেছেন। ঢালিউডের পর টলিউডে পা দিয়েও সুপারহিট ইধিকা। দেবের সঙ্গে জুটি বেঁধে ‘খাদান’ সিনেমাও ব্লকবাস্টার এই নায়িকার ছোট পর্দা থেকে পথ চলা শুরু হয়েছিল ইধিকার। এরপর শাকিবের ‘প্রিয়তমা’, সবশেষ দেবের ‘কিশোরী’। দুই পরিচয়েই জনপ্রিয় অভিনেত্রী। নতুন বছরের সূচনালগ্নে নিজের ক্যারিয়ার, ভবিষ্যত পরিকল্পনা, প্রেম ও গুঞ্জন ইত্যকার নানা বিষয়ে ইত্তেফাক ডিজিটালের সঙ্গে কথা বলেছেন অভিনেত্রী। ইত্তেফাকের পাঠকদের জানিয়েছেন নতুন বছরের শুভেচ্ছাও।

ইধিকা পাল : বর্তমানে আপাতত ‘খাদান’ এর প্রতি মানুষের ভালোবাসা; উন্মাদনা এসব নিয়ে এবং আমার নতুন ছবি ‘বরবাদ’ এর নতুন শিডিউলের শ্যুটিং এসব নিয়েই ব্যস্ত আছি।

ইত্তেফাক : গেল বছর (২০২৪) কেমন কাটলো? প্রাপ্তি ও অপ্রাপ্তির কথা যদি একটু বলেন-

ইধিকা পাল : ২০২৪ খুব ভালো কেটেছে। অনেক নতুন কিছু শিখেছি, উপলব্ধি করেছি। প্রাপ্তি বলতে অনেক প্রাপ্তিই আছে। দর্শকের ভালোবাসা অনেক বড় প্রাপ্তি। ২০২৪-এ আমার ছবি ‘খাদান’ রিলিজ করলো; এই ডিসেম্বরেই। ছবিটা ঘিরে আমরা দর্শকদের মধ্যে অনেক উচ্ছ্বাস; তাদের অনেক উন্মাদনা দেখতে পেয়েছি। তারা ছবিটাকে এত ভালোবাসা দিয়েছে এইটাই আলাদাভাবে একটা বড় প্রাপ্তি, যেটা বলে বা বুঝিয়ে প্রকাশ করা সম্ভব নয়। তাছাড়া ‘খাদান’ এর মতো একটা ছবিতে অংশ হতে পারা একটা প্রাপ্তি। ‘বরবাদ’ এর মতো একটা ছবিতে অংশ হতে পারা; সেটার প্রিপারেশন নেওয়া, সেটার কাজ এখনও চলছে, এটা একটা বড় প্রাপ্তি। দুই বাংলার দুই সুপারস্টারের সঙ্গে কাজ করতে পারা, শাকিব খান এবং দেব, সেটা একটা বড় প্রাপ্তি। আর যীশু সেনগুপ্তর মতো একজন অভিনেতার সঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করতে পারা এটাও একটা বড় প্রাপ্তি। অনেকগুলো প্রাপ্তিই আছে। তেমনি কিছু হারিয়ে যাওয়াও আছে, কিন্তু আমার মনে হয় সবসময় পজেটিভ ভাবা উচিত এবং পজেটিভ সাইডটাকেই ধরে রাখা উচিত। যেটা ভুল হয়েছে বা যেটা নেগেটিভ সাইড সেটা থেকে শিক্ষা নিয়ে এগিয়ে যাওয়া উচিত। সবমিলিয়ে ২০২৪ খুব ভালো কেটেছে এবং আশা করছি ২০২৫ আরো ভালো কাটবে।

ইত্তেফাক : সম্প্রতি গ্রুপ ট্যুরে গিয়ে একজন ফটোগ্রাফারের সঙ্গে আপনার একটি ছবিকে ঘিরে প্রেমের গুঞ্জন নেটপাড়ায় ভাইরাল হয়েছে। এ বিষয়ে আপনার মন্তব্য জানতে চাই-

ইধিকা পাল : আচ্ছা, এই প্রশ্নটাতে প্রথমত ব্যাপারটা সম্প্রতি নয়, কারণ এইটা আমার মনে হয় গত বছরের ঘটনা। ২০২৩ সালের, যদি আমি ভুল না বলি। আর গ্রুপ ট্যুর তো একেবারেই নয়, (হেসে) কারণ ওটা ট্যুর ছিলোই না। ফটোশ্যুটের কারণে আমরা গিয়েছিলাম, একটা ব্র‌্যান্ডের শ্যুটের জন্য। যারা ওইখানে উপস্থিত ছিল, মানে আমরা সবাই কাষ্টিং ক্রু ওইখানে গিয়েছিলাম। আমরা যেমন শ্যুটিংয়ের জন্য আউটডোরে যাই, এটাও ঠিক তেমনি একটি শ্যুটিং, কাষ্টিং ক্রুরা গিয়েছিল এবং আমরা শ্যুটিং করে বাড়ি চলে এসেছি। সেটার বাইরে আর কোনোকিছুই সত্যি নয়। প্রেমের গুঞ্জন-টুঞ্জন তো একেবারেই বাজে কথা। (হেসে) সেখানে কোনো প্রেমের সম্পর্ক-টম্পর্ক ছিলো না। সেখানে প্রত্যেকের সাথে প্রত্যেকের ভালো সম্পর্ক ছিলো ঠিকই, কিন্তু ভালো সম্পর্ক মানে এটা নয় যে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক থাকা! আর সেখানে সবার সাথে সবার একটাই সম্পর্ক যেটাকে বলে প্রফেশনাল। এটার বাইরে সেখানে আসলে কারো সাথে কোনো প্রেমের সম্পর্ক সেখানে ছিলো না, এটা সম্পূর্ণভাবেই আসলে গুঞ্জন।

ইত্তেফাক : আপনার জীবনে প্রেম আসেনি? সম্পর্ক বা বিয়ে বিষয়ে কিছু বলুন-

ইধিকা পাল : প্রেম তো অবশ্যই এসেছে। (হেসে) এবং তা চলেও গেছে এসে। তবে সম্পর্ক আসলে আমি স্থাপন করার চেষ্টা করছি আমার কাজের সঙ্গে, আমার দর্শকদের সঙ্গে। তাদেরকে আরো ভালো ভালো কাজ উপহার দিয়ে, আরো পরিশ্রম করে; আরো খেটে দর্শকদের আরো ভালো ভালো কাজ উপহার দিয়ে তাদের সাথে দৃঢ় একটা সম্পর্ক গড়ার চেষ্টা করছি। (হেসে) আমার জীবনে আপাতত এই একটা সম্পর্কই আছে।

ইত্তেফাক : নতুন বছর দ্বারপ্রান্তে… নতুন বছরের প্রত্যাশা বা স্বপ্নগুলো কিরকম?

ইধিকা পাল : নতুন বছরের স্বপ্ন তো অনেকগুলোই আছে, কিন্তু নতুন বছরের রেজ্যুলেশন হচ্ছে কি করে নিজের স্বপ্নগুলো পূরণ করবো সেটা নিয়ে ভাবা।

ইত্তেফাক : দৈনিক ইত্তেফাকের পাঠকদের উদ্দেশ্যে যদি কিছু বলেন-

ইধিকা পাল : বাংলাদেশের ঐতিহ্যবাহী পত্রিকা দৈনিক ইত্তেফাকের সকল পাঠকদের জানাই ভেরি হ্যাপী নিউ ইয়ার। নতুন বছরের অনেক অনেক শুভেচ্ছা। সকলে ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। নতুন বছর খুব খুব ভালো কাটুক। এমনটাই জানতে পেরেছে  দৈনিক  সকাল বেলা পত্রিকা অনুসন্ধানে  রিপোর্ট এ

 

ঝড়-বৃষ্টিতে পথে ঘাটে

স্টাফ রিপোর্টার হাসান আহমেদ
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৫০ অপরাহ্ণ
   
ঝড়-বৃষ্টিতে পথে ঘাটে

বৈশাখ মাসে কালবৈশাখী ঝড় আর তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বজ্রপাত হওয়া অস্বাভাবিক কিছু নয়। তাই কিছুটা সাবধানে থাকাই ভালো। এছাড়া মেঘ ডাকা, বিদ্যুৎ চমকানো, বাজ পড়ার মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সময় কী করা উচিত আর কী করা উচিত নয়, সেগুলো জেনে রাখা খুবই জরুরি। নাহলে যেকোনও মুহূর্তে ঘটে যেতে পারে বিপদ।তাই আসুন জেনে নিই ঝড়-বৃষ্টিতে আটকা পড়লে নিজেকে নিরাপদ রাখতে যা করবেন –

১.নিরাপদে আশ্রয় গ্রহণ করুন
ঝড়-বৃষ্টির সময় রাস্তায় আটকা পড়লে ঘাবড়ে যাবেন না। ঝড়ের সময় অযথা দৌড়াদৌড়িও করবেন না। কিংবা দ্রুত বাড়ি ফেরার চেষ্টা করবেন না। প্রয়োজনে ঝড় থামা পর্যন্ত নিকটবর্তী কোনো নিরাপদ জায়গায় আশ্রয় নিন।

২. গাড়িতে থাকলে
বৃষ্টি বা ঝড়ের সময় গাড়ি চালানো একদমই উচিত নয়। বরং এ সময় রাস্তার পাশে নিরাপদ জায়গা দেখে গাড়ি থামিয়ে সেখানে আশ্রয় নিন। আর অবশ্যই গাড়ির হেডলাইট জ্বালিয়ে রাখুন।

৩.বিদ্যুৎ সংযোগ থেকে দূরে থাকুন
রাস্তায় যদি বৃষ্টির সময় কোনো খোলা তার বা রাস্তায় তার পড়ে থাকতে দেখেন তবে তার আশপাশে যাবেন না। কেননা সেই তার যদি পানির স্পর্শে থাকে তাহলে সেই পানি থেকেও সাবধান। সম্ভব হলে স্থানীয় প্রশাসনকে খবর দিন। আর এ সময় যদি রাস্তা পারাপার হতে হয় তাহলে অবশ্যই ফুটওভার ব্রিজ ব্যবহার করবেন।

৪.গাছের নিচে দাঁড়াবেন না
ঝড়-বৃষ্টির সময় গাছ উপড়ে পড়ার ঝুঁকি থাকে। তাই ঝড়ের সময় গাছের আশেপাশে না থাকাই ভালো। এছাড়া বড় গাছ বিদ্যুৎকে আকর্ষণ করে। ফলে বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হওয়ারও ঝুঁকি থাকে।

৫.ধাতব কাঠামোর ছাউনির নিচে আশ্রয় নয়
ঝড়-বৃষ্টির সময় ধাতব কাঠামোর ওপর বানানো কোনো ছাউনির নিচে আশ্রয় নেবেন না। কেননা ঝড়বৃষ্টির সময় এ ধরনের ধাতব কাঠামো বিপজ্জনক হয়ে ওঠে।

৬.জলাশয়ে অবস্থান করবেন না
ঝড় বা বৃষ্টির সময় পুকুর, খাল, নদী বা জলাশয়ে অবস্থান করবেন না। কারণ, এসব জলাশয়ে বজ্রপাত হলে পুরো জলাশয়টি বিদ্যুতায়িত হয়ে পড়ে।

৭.ভাঙা বা নির্মাণাধীন বাড়ি এড়িয়ে চলুন
ঝড়-বৃষ্টির সময় ভাঙা বা নির্মাণাধীন বাড়ির নিচে দাঁড়াবেন না। পুরনো দেয়ালের পাশে দাঁড়ানোও ঝুঁকিপূর্ণ। কেননা দেয়াল ভেঙে ঘটতে পারে অঘটন। কিংবা ঝড়ে নির্মাণাধীন বাড়ি থেকে কোনও ভারী বস্তু পড়তে পারে।

বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় ১৪৪ ধারা জারি

স্টাফ রিপোর্টার
প্রকাশিত: রবিবার, ২০ এপ্রিল, ২০২৫, ২:৪৫ অপরাহ্ণ
   
বিএনপির পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘোষণায় ১৪৪ ধারা জারি

বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে শরীয়তপুরের নড়িয়া পৌর এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

রোববার (২০ এপ্রিল) সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি করে বিজ্ঞপ্তি দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আমিনুল ইসলাম বুলবুল।

উপজেলা প্রশাসন ও স্থানীয় সূত্র জানায়, একই সময় একই স্থানে বিএনপির দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি কর্মসূচি ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অবনতির আশঙ্কায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে।

নড়িয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আমিনুল ইসলাম বুলবুল বলেন, ‘‘নড়িয়া পৌর এলাকায় সকাল ১০টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ১৪৪ ধারা জারি আছে। সকাল থেকে পৌরসভার বিভিন্ন স্থানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বিএনপির দুটি পক্ষই তাদের পূর্বনির্ধারিত কর্মসূচি পালন করেনি।’’

চট্টগ্রামের সাবেক বন কমকর্তা খুসরু আমিন এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

ক্রাইম রিপোর্টার আলতাফ চট্টগ্রাম
প্রকাশিত: শনিবার, ২৯ মার্চ, ২০২৫, ২:৩৮ অপরাহ্ণ
   
চট্টগ্রামের সাবেক বন কমকর্তা খুসরু আমিন  এর বিরুদ্ধে কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ

সীমাহীন অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগে অবশেষে চট্টগ্রাম সাবেক ফরেস্টার, স্টেশন কর্মকর্তা, ফৌজদারহাট বিট কাম চেক স্টেশন, কুমিরা রেঞ্জ, চট্টগ্রাম উত্তর বন বিভাগ এ থাকাকালীন কোটি কোটি টাকার ঘুষ বানিজ্য অভিযোগ পাওয়া গেছে   জনাব মোঃ খসরুল আমিন এর বিরুদ্ধে এমনটা আমাদের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে

বনের গাছ গিলে খাচ্ছেন ফরেস্টার খসরু আমিন   অবৈধভাবে গড়ে উঠা করাতকলগুলো। সহযোগিতা করছেন বন বিভাগের কিছু অসাধু বন কর্মকর্তা  কর্মচারীরা। এভাবে চলতে থাকলে উজাড় হয়ে যাবে সংরক্ষিত বন বাগান। বন বিভাগের অনুমোদন ছাড়াই চলছে এগুলো। এসব করাতকলে উজাড় হচ্ছে বনের গাছ। অন্যদিকে সরকার হারাচ্ছে বিপুল পরিমাণ রাজস্ব।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, রেঞ্জ অফিস ও বিট অফিসের নাকের ডগায় মালিকরা করাতকল স্থাপন করে দিনরাত চোরাই কাঠ চেরাই করছেন। স্থানীয়দের অভিযোগ, সংশ্লিষ্ঠ কর্মকর্তা, বিট কর্মকর্তা ও ফরেস্ট গার্ডদের সহযোগিতায় দিনের পর দিন এসব করাতকল চালু রয়েছে। এসব করাতকল ও অতিরিক্ত গাছ চুরির কারণে প্রতিবছর সরকারের কোটি কোটি টাকার বাগান ধংস হয়ে যাচ্ছে। করাতকলের বিরুদ্ধে অভিযান না থাকায় অনুমোদনহীন এসব অবৈধ করাতকলের মাধ্যমে বেপরোয়াভাবে চলছে বৃক্ষ নিধন।

বন বিভাগ সূত্রে জানা যায়, বন বিভাগের আইনে বনাঞ্চলের ১০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে করাতকল স্থাপন করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ হলেও অবাধে চলছে এগুলো।

সংরক্ষিত সামাজিক বনায়নের ভিতর, বনঘেঁষে, এমনকি বন কর্মকর্তাদের কার্যালয়ের কাছেই স্থাপন করা হয়েছে অবৈধ করাতকল। সেখানে গাছ চোর ও কাঠ ব্যবসায়ীরা অবৈধভাবে চেরাচ্ছে বনের গাছ। ফলে উজাড় হচ্ছে বন। এতে সংকটে পড়ছে বন্যপ্রাণী।
এব্যাপারে সংশ্লিষ্টদের সাথে যোগাযোগ করা হলেও কেউ মন্তব্য করতে রাজি হয়নি। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে