
নগরীর ইপিজেডে পুলিশের ভয় দেখিয়ে ফুটপাতের দোকান থেকে চাঁদা তোলেন কে এই জামাল.
চট্টগ্রামের ইপিজেড বেশপিং সেন্টার
থেকে শুরু করে বেপজা মন্দির গেইট পর্যন্ত রাস্তার দক্ষিণ পাশে
সড় ও ফুটপাতে হকার বসিয়ে পুলিশের ভয় দেখিয়ে চাঁদাবাজিতে নেমেছে কেশিয়ার জামাল উদ্দিন নামে চাঁদাবাজ দোকান বসাতে তাকে এককালীন দিতে হয়েছে কাউকে ২০ হাজার টাকা। স্থান বুঝে কাউকে গুণতে হয়েছে ৩০ হাজারও। আবার দিনে মাসোহারা দিতে হয়
৫০ থেকে ১০০ টাকা। চট্টগ্রামের ইপিজেড থানা এলাকায় সড়ক ও ফুটপাত দখল করে বসানো ভাসমান হকারের কাছ থেকে এই হারে আদায় করা হচ্ছে চাঁদা। এই চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রামের ইপিজেড রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) পুলিশের কিশিয়ার পরিচয় দিয়ে মোহাম্মদ জামাল উদ্দিনের
বিরুদ্ধে। অভিযোগ
হাতে আসা একটি ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, ব্যস্ত মহাসড়কের পাশে বেচাকেনার আসর বসিয়েছে হকাররা। হকারদের কেউ পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ফুটপাতের উপরও। পণ্য কিনতে ক্রেতার মনযোগ আকর্ষণে হাঁকও ছাড়ছে বিক্রেতারা৷ কেউ বিক্রি করছেন কাপড়। কেউ নিয়ে বসেছেন পান–সিগারেট, ফলমূল মাছ, কাঁচা সবজি তরি তরকারি । মোবাইলের কাভার, হেডফোন, চার্জারও বিক্রি হচ্ছে এই ব্যস্ত সড়ক ঘেঁষে।
প্রত্যেকে জায়গা দখল করেছে ৬ থেকে ৮ ফুট জায়গা। এজন্য পুলিশের ভয় দেখিয়ে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসে বেপরোয়া চাঁদাবাজিতে লিপ্ত রয়েছে ইপিজেড পুলিশ ফাঁড়ির কথিত কেশিয়ার জামাল উদ্দিন। এমনকি তাকে এককালীন দিতে হয়েছে কাউকে ২০ হাজার টাকা। স্থান বুঝে কাউকে গুণতে হয়েছে ৩০ হাজারও। আবার দিনে মাসোহারা দিতে হয় ৫০ থেকে ১০০ টাকা।
সেই হিসাবে পরিসংখ্যান অনুযায়ী কেবলমাত্র বেশপিং সেন্টার থেকে শুরু করে বেপজা মন্দির গেইট পর্যন্ত সকাল বিকাল এই স্থানটিতে ভ্রাম্যমান প্রায় সকালে ২০০ দোকান ও বিকেলে ২০০ দোকান বসে এই অনুপাতে ২০০ দোকান থেকে ১০০ টাকা হারে আদায় করলে দৈনিক টাকার পরিমান দাঁড়ায় ২০ হাজার টাকা অন্যদিকে আরো ২০০ দোকান থেকে প্রতি দোকানে ৫০ টাকা করে হিসেব করলেই দৈনিক আসে ১০
হাজার টাকা এতেই হিসেবে অনুযায়ী দৈনিক মোট ৪০০ দোকান থেকে জামাল চাঁদা তোলেন পুলিশের ভয় দেখিয়ে ৩০ হাজার টাকা। যাহা মাসিক হিসেবে ৩০ দিনে দাঁড়ায় হিসাবের পরিমাণ মাসিক নয় লক্ষ টাকা।
চট্টগ্রামের ইপিজেড থানা এলাকায় সড়ক ও ফুটপাত দখল করে বসানো ভাসমান হকারের কাছ থেকে এই হারে আদায় করা হচ্ছে চাঁদা। এই চাঁদা নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে চট্টগ্রামের ইপিজেড পুলিশ ফাঁড়ির কেশিয়ার পরিচয়ে
রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চল (সিইপিজেড) এলাকায় চাঁদাবাজ মোঃ জামাল উদ্দিনের
বিরুদ্ধে। প্রতিবেদকের হাতে আসা একটি ভিডিও চিত্রে দেখা গেছে, ব্যস্ত মহাসড়কের পাশে বেচাকেনার আসর বসিয়েছে হকাররা। হকারদের কেউ পণ্যের পসরা সাজিয়ে বসেছেন ফুটপাতের উপরও। পণ্য কিনতে ক্রেতার মনযোগ আকর্ষণে হাঁকও ছাড়ছে বিক্রেতারা৷ কেউ বিক্রি করছেন কাপড়। কেউ নিয়ে বসেছেন পান–সিগারেট, ফলমূল। মোবাইলের কাভার, হেডফোন, চার্জারও বিক্রি হচ্ছে এই ব্যস্ত সড়ক ঘেঁষে। প্রত্যেকে জায়গা দখল করেছে ৬ থেকে ৮ ফুট জায়গা। একজন আনসার সদস্য হেটে এলেন সেখানে। তিনি একপাশ থেকে যাওয়া শুরু করলেন হকারদের মুখে মুখে। সময় বেশি নিচ্ছেন না তিনি। তার হাতে হকাররা গুজে দিচ্ছেন টাকা।
এক হকারের কাছ থেকে টাকা নিয়ে দ্রুত গতিতেই ছুটছেন তিনি পাশের হকারের কাছে।
এ চিত্র ইপিজেড থানার বেশপিং সেন্টার থেকে বেপজা
গেইট এলাকার। নাম প্রকাশ না করার শর্তে এক হকার বলেন, ‘আমি ছোট ব্যবসায়ী। ফুটপাতে বা সড়কে ব্যবসা করতে হলে সবাইকে কমবেশি টাকা দিতে হয়। সবাই নেয়। এখানে সর্বনিম্ন ৫০ থেকে সর্বোচ্চ প্রতিদিন ১০০ টাকা চাঁদা দিতে হয়’। সড়কের উপর বসা এক হকার বলেন, ‘বর্তমানে রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে তেমন ব্যবসাবাণিজ্য হয় না। সড়কে বসছি এককালীন মোটা অংকের টাকা দিয়ে। ৬ থেকে ৮ ফুটের এই জায়গার জন্য ৩০ হাজার টাকা নিয়েছে। আবার নিয়মিত টাকা দিতে হয় কয়েকজন। বিকেলে এসেই ওই টাকা নিয়ে যায়।
তবে এ বিষয়ে প্রশাসনের কোন নির্দিষ্ট জবাব পাওয়া যায়নি কোন পুলিশের এশিয়ার জানতে চাইলে জামাল বলেন আমি ঊর্ধ্বতন ও পুলিশের জন্য টাকা তুলি , ‘। তবে ইপিজেট থানার দায়িত্বগত পুলিশ কর্মকর্তা বলেন এ ঘটনা সত্য হলে, অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে’।
তবে এ বিষয়ে ভ্রাম্যমান হকাররা অভিযুক্ত চাঁদাবাজ জামাল উদ্দিনের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নিতে স্থানীয় প্রশাসন, সেনাবাহিনীর আসু হস্হ ক্ষেপ কামনা করেছেন। উল্লেখ্য যে এ জামাল উদ্দিন দীর্ঘদিন ধরে ইপিজেড এলাকায় পুলিশের ভয় দেখিয়ে পুলিশের জন্য চাঁদা তুলেন বলে ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীরা অভিযোগ করেছেন।
বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সঙ্গে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের মাঝে