
সারাদেশের উপজেলা ভূমি অফিসে জমির নামজারি করতে এক হাজার ১৫০ টাকা ফি নির্ধারণ করেছে সরকার। অথচ গাইবান্ধার বারবলদিয়া
অনুসন্ধানে বেরিয়ে আসে ভূমি অফিসের ঘুষ গ্রহণের নতুন নতুন কাহিনি। ঘুষের বিষয়ে মুখ খুলতে শুরু করেন ভুক্তভোগী অনেকেই।
এরই মধ্যে জমির নামজারি করতে ১৩ হাজার টাকা ঘুষ চাওয়া হয়েছে। সরেজমিনে দেখা যায়, বারবলদিয়া
ইউনিয়ন ভূমি সহকারী বিজয় কুমার বর্মণ বিরুদ্ধে ঘুষ আর দুর্নীতি অভিযোগ পাওয়া গেছে
সরেজমিনে দেখা গেছে, চা খাওয়ার জন্য -সহকারী ভূমি কর্মকর্তা বিজয় কুমার বর্মণ এর হাতে ঘুষের টাকা দিচ্ছেন নামজারি করতে আসা এক ব্যক্তি।
এরই মধ্যে উল্যাসোনাতলা বাজারের ব্যবসায়ী রেজা মিয়া এসে সহকারী ভূমি কর্মকর্তা বিজয় কুমার বর্মণ
কাছে জানতে চান জমির নামজারি করতে কেন তার কাছে ১৩ হাজার টাকা চাওয়া হয়েছে। তার প্রশ্নের কোনো জবাব না দিয়ে চুপ করে আছেন বিজয় কুমার বর্মণ
সহকারী ভূমি কর্মকর্তা বিজয় কুমার বর্মণ
ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ করেন না। সর্বনিম্ন ১৩ হাজার টাকা ঘুষ না নিলে জমির নামজারি করেন না তিনি। এসব কর্মকর্তার কারণে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ন হয়। সাধারণ মানুষ সরকার নির্ধারিত ফিতে জমির নামজারি করতে পারেন না। ঘুষ দিয়েও হয়রানির শিকার হন।
ভূমি অফিসের একাধিক ব্যক্তি জানিয়েছেন, -সহকারী ভূমি কর্মকর্তা বিজয় কুমার বর্মণ
প্রতিদিন অফিসে আসেন না। যেদিন আসেন সেদিন দুপুরে আসেন। এজন্য অফিসে এসে ভোগান্তিতে পড়েন সাধারণ মানুষ এবং
ঘুষ ছাড়া কোনো কাজ করেন না তিনি।
এসব বিষয়ে জানতে চাইলে ভূমি কর্মকর্তা বিজয় কুমার বর্মণ
বলেন, এসব বিষয়ে আমার কিছু বলার নেই। এখন ব্যস্ত আছি, পরে এসব বিষয়ে কথা বলব।
গত মাস ও চলতি মাসে কতটি নামজারি করা হয়েছে তার তালিকা চাইলে তিনি বলেন, ফাইল প্রসেসিং করতে অনেক সময় লাগে, পরে আসেন। বিস্তারিত আরও জানতে আমাদের সাথে থাকুন সারা বাংলাদেশের দুর্নীতি বাজ দের মুখোশ খুলে দিতে আমরা আছি আপনাদের সাথে